ভিক্ষা চাইতে এসছি? ভিক্ষা দিয়ে দেবেন চলে যাবো...
হ্যা আমার জন্য চায়ছি না, মানুষের জন্য আপনার কাছে আপনাদের কাছে ভিক্ষা চায়ছি যদি কিছু মানুষ অন্তত একবেলা খেয়ে বাঁচতে পারে, তার জন্য নূন্যতম 3 টাকা চেয়ে নেবো, আর আপনি 3 টাকা দিলে আমি দেবো আরো 2 টাকা অর্থাৎ আপনার 3 + আর আমার 2= 5টাকা, একটা ছোট গুড ডে বিস্কুটের প্যাকেট তো মিলবে, এভাবে আপনাদের প্রতি দানে আমিও দেবো 2 থেকে 10 টাকা পর্যন্ত, অর্থাৎ আপনাদের প্রতি 3 টাকা থেকে 10 টাকার দানে আমি দেবো 2 টাকা করে,11 টাকা থেকে 39 টাকার প্রতি দানে আমি দেবো 3 টাকা করে, 40 টাকা থেকে 79 প্রতি দানে আমি দেবো 4 টাকা করে, 80 থেকে 150 প্রতি দানে আমি দেবো 5 টাকা করে, 151 থেকে 500 টাকার প্রতি দানে আমি দেবো 10 টাকা করে, 500 থেকে 1000 প্রতি দানে আমি দেবো 50 টাকা করে,
এভাবেই "তুমি আমি মিলে" যদি মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারি, তাহলে হয়তো সত্যি আমরা ঠিক মেরুদণ্ড সোজা করে আবার ঠিক দাঁড়াতে পারবো, যে আমফান ঝড় মানুষকে গৃহহীন, বস্ত্রহীন, অনাহারী করেছেন তাদের জন্য আপনার দানের অপেক্ষায় আমি হাত বাড়িয়ে অপেক্ষা করছি, দয়া করে পাশে দাড়ান, মানুষ বড় অসহায়..
Googel pay/phone pay - করুন 9681194044(SHIV SANKAR MALLICK)এই নম্বরে,
কোনো অসুবিধায় ইনবক্স করতে পারেন,-
অদম্য জেদে ভেঙে যায় ঘর,
ডুবিছে মানব জাতি সামলায় নী দাঁড়,
বুকের পরশ কোনে ব্যাথার বোমা,
অন্ধকার গাঢ় হলে হাত গুলো রেখে যায় ধাঁধা..!!
সহে যায় সব কোমল চোখে শান্তির আগুন জ্বেলে,
আমরা ফুরিয়া যায় আয়ু রেখা ধরে,
দোষের কদর না জানি ছিলো কার বেশি??
অহংকারের পাহাড় বেড়ে গেছিলো লাগাম খুশী,
আমাদের চেনা পথ অচেনা হলে,
আধারে ডুবে যাবে সব পৃথিবীর বুকে,
লোহার মরিচার রং মুর্ছা যায় শিরীষ কাগজে,
অনন্ত পথ থেমে যায় মান অভিমানের পাঁচিলে,
আমরা রোজ একে একে হারিয়ে যাচ্ছি চেনা সমীকরন ছেড়ে,
বিদায়ী চিঠি দিয়ে গেলাম বন্ধু, আমি ফিরে যায় বাউন্ডুলি জিবনে..!!
-
আঘাত দাও নি শরীর জুড়ে, আলোয় মুড়িয়ে মেঘ ভাসিয়ে মাথা তুলেছো স্বমহিমায়,
সুযোগ পেলে ফেরত আসবো, বুকের মাঝে বেড়ে ওঠা, ভালোবাসার শেষ ঠিকানা,"পাহাড়",-
শব্ধ করে চুরি,
লিখে গেছি ঝুড়ি ঝুড়ি,
বইতে হাহাকার গল্পের সংলাপ,
প্রেম হারিয়ে যৌনতার চিৎকার,
মানুষ মরলে,
প্রতিবাদ রাস্তা আটকে,
রাজনীতি, ধর্ম একে একে হেঁটে,
রাষ্ট্রের কাছে মুখ লুকিয়ে ন্যায় এনেছি কিনে,
তুমি হয়ে দগ্ধ,
বিপ্লব এনেছো ক্ষুদ্র,
শ্রমিকের পেটের ভাত কেরে,
স্যালুট কুড়িয়েছে সে নেতাজি হয়ে,
বুকে নেই স্পর্ধা,
ঠোঁটে চুমু খেয়ে নাকি বারে মর্যাদা,
হেঁসেলে জুড়ে হাহাকার মুল্যবৃদ্ধির জয়ে,
এখন আর চুমু কেন, মাটি কিনতে পারোনি ভয়ে,
সব পন্থী করে সন্ধি,
স্বাধীনতা কিনে দেবে আছে যে বন্ধী,
রক্তের নাকি ধর্ম নেই ছিলো বেজাতি,
অথচ কাঁটাতার জুড়ে রক্ত ভাগ করেছে বাঙালি,
প্রেম চায় নি অবনি,
দেখে চারিদিকে যুদ্ধের হুশিয়ারি,
গল্পের সংলাপ চুরি হলে, শব্ধ ফেরে নি শান্তির,
কবর আর শশ্মানে দিয়ো পোস্টার, হচ্ছে যুদ্ধের ফন্দি,
মেরুদণ্ড বেঁচে তুমি,
তখন হয়ে যাবে বুদ্ধিজীবী
রবিঠাকুর, নজরুল ডুবে যাবে কালো বাজারে,
শব্ধ চুরি করে লিখে প্রেম আর সম্প্রীতি, এখন ঠিকানা বিদেশে,
-
তোমাকে পাইনি শত শান্তির গোলাপের প্রেম হয়ে.....
যতবার তোমাকে ছুঁতে চেয়েছিলাম স্পর্শের আদরে,
ততবারই রক্ত ঝরিয়েছো আমার, তোমার কাঁটার আঘাতে...!!-
অনেক হল মৌনমিছিলে শহর অবোরোধ....
ব্যাস্তশহর থমকে গেলো জনজোয়ারের ক্ষোভে,
আলোর শহর ঢেকে গেলো মোমাবাতির আলোতে...
কখনো কি দেখেছো ওই ভীড়ে পা গলানো অপরাধী ছেলেটাই হয়তো নাম লিখিয়েছিল ওই প্রতিকী মিছিলে..
সেও আজ শাস্তি চায় গলা শাষায় গন বিক্ষোবে..
কারন: সেও চায় মানুষের ভীড়ে মুখ দেখাতে যাতে লোকে বলে ছেলাটা তো আমাদের মতো ও তো ওমন হতেই পারে না ..
আর সেও আজ বুুঝে গেছে শাস্তি বলে কিছু হয় না হয় শুধু মাথায় হাত বোলানো তাই সে আজ ভয় পায় না ...
আমরা তো আজ মুখোশের আড়ালে মুখোশ ধারি মা-নুষ(মা যে আজ নুষের কাছ থেকে ছুটি নিয়ে চলে গেছে) তাই অসুবিধা একটাই মুখোশ খুলে মাকে দেখার.......
আর বারে বারে মোমবাতি কিনে অযাথা পয়সা নষ্ট করার..সাথে মনুষের ভীড়ে পা মিলিয়ে পা ব্যাথা ও সময় নষ্ট করার...-
তোদের পৌরষত্বের ভীষন জোর, দেখাস শিশু নারী যোনিতে..
তবে একটু স্বাদ নিয়ে দেখিস নিজের মা মেয়ের গুপ্ত সরনিতে....
একটা মায়ের কোল করলি খালি তোর ওই কামের বসেতে.....
তোদের কামের বড্ড জ্বালা তাই বুঝি পারিস অমন করতে...
কাম যদি মাথা চড়ে বসে তবে যাসনা কেন পানশালাতে?
ঘরেও তো আছে একটা আস্ত কারখানা,
মেটাতে পারিস তো বাসনা তাতে.
ধার্মিক তুমি নামেই শুধু ইচ্ছা তোমার কামে..
আসলে রাক্ষুসে তুমি ভুলে গেলে কি করে ....
ধর্ষনের ওই আট দিন ধরে পরেছিল ও মন্দিরের কোনে...
তবে কি তুমি মজে ছিলে ধর্ষনের পূজা পালনে....
আচ্ছা ও তো গেল নিজের স্বর্গের জান্নাতে ...
তুমি তো এাবার মরবে পশু ভাগারে ....
জান কি তুমি ওর মা দুহাত তুলে বলবে আল্লারে...!!!
এবার মেয়ে হলে বানিয়ো তুমি লোহার যোনিতে ,
ধর্মের কালি ঘুচিয়ে দিও মানব ধর্ম উদযাপনে...-
শুরু করতে করতে মুছে ফেলি অতীতের পিছু টান,
যা কিছু লেখা ছিল সাদা কাগজের মাঝে,
আর কষে রাখা ছিল যেসব হিসাব
পুড়ে গেছে তা আগুন মাখা চোখের তাপে,
নিরবে থাকা লোক গুলোয় বোমা হলে,
ধ্বংস হবে আবেগ অনুভূতির দাম,
অবসরের চেয়ার ধরে বিষাদ নেমে,
ফুরিয়ে আসে বেচেঁ থাকার মেয়াদ,
স্পর্ধার থেকে উচুঁতে উঠলে হাত,
বিশ্বাস ভেঙে ধসে পরে ঘর,
পথ থেকে একবার হারালে জুতোর ছাপ,
লেখা হয় বিলুপ্তির শেষ সংরক্ষণ,
শেষ পথে জীবনে আঁধার হলে
আমরা শিখি শূন্যের ব্যবহার,
-
অল্প অল্প করে জমানো গল্পেরা,
একদিন উপন্যাস হয়ে লিখে রাখবো হৃদয় মাঝে,
হারিয়ে গেলেও প্রতি পাতার মাঝে মাঝে তোমার স্পর্শ, তোমার অনুভূতি,
প্রতি অক্ষরে অক্ষরে তোমাকে নিয়ে সাজানো সব আবেগের সমারোহের,
সংগৃহীত বুনিয়াদে আফিমের মত তোমাকে নেশায় পরিণত করে ফেলবো,
ঠিক যেমন উপন্যাসের বইতে প্রধান চরিত্রের প্রতি আমাদের নেশা জন্মায়,
️ঠিক তেমন কিছুর অপেক্ষায়..!!-
সব দূরত্বই একদিন শেষ হবে, একদিন মুখোমুখি হবে আমাদের আলাপ, শহরের জমায়েত ছেড়ে কোনো নির্জন দেশে, ঠিক যেখান থেকে পাহাড়ের সীমানা মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকার স্পর্ধা শেখায়, ঠিক যেখানে মেঘেদের মিছিল করে ছুঁয়ে যায় আমাদের স্পর্শ, জানি সেই নির্জনে একান্তে বৃষ্টির ফোঁটা যেমন ঘাসের উপর নুইয়ে পরে, তুমি ও একদিন দূরত্ব ভুলে বৃষ্টি হয়ে নেবে আসবে আমার শরীর জুড়ে..❤️❤️
-