এভাবে হাজার গল্প রোজ শেষ হয়, ছোট গল্পের এটাই সৌন্দর্য, কারণ ছাড়াই হঠাৎ শুরু
তবে গল্পের মাঝে কখনও এটা মনে হয়নি যে শেষটা এভাবেও হতে পারে
তোমার কাছে নিয়ম মেনে যারা রোজ গল্প শুনত, খোঁজ নিয়ে দেখেছ তারা কোথায়?
জমে আছে আকাশের পারে তাদের ঠিকানা, তাদের না বলা সব শব্দ
হয়তো এমনটা হওয়াই বাঞ্ছনীয়, গল্পটা এভাবে শেষ হওয়াই খুব দরকারি
যে ফুল দেখে আগে তুমি নাক সরাতে, এখন তারাই তোমার ফ্লাওয়ার ভাসে
তুমিটাকে কখনও তোমার আয়নার সামনে নিয়ে গেলে দেখতে পাবে
মুখের ওপর আঁকা বাকা দাগকাটা, পেলেও পেতে পারো কিছু শব্দ
যেভাবে তুমি ময়দানের মাঠে আমার কোলে মাথা রেখে আকাশের মেঘে মুখ খুঁজে পেতে!-
A introvert type.......
Subscribe my YouTube channel ... read more
যে রাতের আকাশ শুধু তোমায় সাজাতে দিয়েছি,
সে আকাশের ঘন মেঘ আজ আমায় ঘিরে প্রশ্ন করে
কেন আমি চাঁদের আলোয় লাল রং মিশিয়েছি।
তোমার সাথে যে গাছের তলায় গল্প করতে করতে গাছটা
তোমার হয়েছিল, তার তলায় শুধু শুকনো পাতায় ভরা;
সেও আমায় প্রশ্ন করে কেন তার ঝরা পলাশ রাখতে পারেনি শাখাটা ।
যে পাখিটা বিকেলে বাড়ি ফেরার পথে তোমার কথা শুনত
মনে পড়ে তুমি তার নাম রেখেছিলে রাই; কাল সে
সকালবেলা প্রশ্ন করল কেন তার রঙিন পালক কোনো কবি রাখত ।
এখন অনেকটা দেরি হয়েগেছে, তারা উত্তরের আশায়
নিজের মত গল্প বানিয়েছে, আর আমায় বানিয়েছে অপরাধী,
উত্তরগুলো পারলে দিয়ে যেও, ওরা যে শাস্তি দিচ্ছে আমায়, উত্তর দিও।-
Whatever it takes, let it.
I'm for you,
I'm with you,
I'm in you.-
ভালোবাসা অসুখের মত বারবার ফিরে আসে। প্যারাসিটামল শুধু ক্ষণিকের নিস্তার দেয় । কিন্তু ভালোবাসা আবারও ফিরে আসে ভিজিয়ে দেয় সেই অতি প্রাচীন গন্ধে, বড্ড চেনা গন্ধ। যেন অর্ধতরল রং শরীরজুড়ে লেপে যায় কাদার মত। তুমি শুধু সাক্ষী হতে পারো, শুধু অনুভব করতে; তবু শত চেষ্টার পরও ভালোবাসতে পারোনা। রেখে দিতে পারোনা। চলে যায় আবারও ফিরে আসার জন্য। বারবার ফিরে আসে অসুখের মত
-
কোথায় ধর্ম খুঁজছেন?
আজ যে চাঁদটা ঈদের থাকবে
পরশু সেই চাঁদটাই রাখি পূর্ণিমার !
ভেদাভেদ টা মানুষের মনের ।
- সৌম্যজিত পাল-
বয়েস হলে বলব সেসব কথা,
যা সব তোমায় হয়নি গুছিয়ে বলা
কাব্য করে বলব তোমার মাতাল চোখ, মিষ্টি ঠোঁট, নুপুর আর নাকছাবি|
বয়েস হলে গাইবো গান বাউল হয়ে পাড়ায় পাড়ায়,
তোমার ঐ চুলের গন্ধে, চুড়ির সুরে ধরব গান সন্ধ্যে হলেই;
তুমি নাহয় বাড়ির ভেতর, ইসৎ আলগা জানালাটার পাশে বসে আনমনে তাই শুনবে|
বয়েস হলে আবার আমরা প্রেমে পড়বো,
সন্ধ্যে শীতলপাটি বসব দুজন পাশাপাশি
হয়তো কোনো ঝলকা বাতাস তুলবে ঢেউ নদীর জলে,
ছলকে পড়বে তোমার চোখের তারার ঝর্ণা হয়ে,
তখন নাহয় কাধে মাথা আর অভিমান সব হারমানা-
ঠিক কতটা ছন্নছাড়া হলে এভাবে তাকিয়ে বসে থাকা যায়
তা হৃদস্পন্দনের ছন্দে টের পাওয়া দুষ্কর
তুমি সামনেই বসে থাকতে সমানে বকে যেতে, "এটা হয়েছে, ও ওটা বলেছে"
মাঝখানটায় একটা প্রশ্ন জুড়ে দিতে "এভাবে তাকিয়ে আছো কেন, কি দেখছ?"
উত্তরটা হয়ত কোনো এক বঙ্কিম উপন্যাসের থেকেও বড়, তবু বলে উঠতে পারিনি কখনো।
পথচলার মাঝে এভাবে হটাৎ আটকে যাওয়া হয়ত দাবিহীন, অধিকারহীন।
জর্জরিত এক পশলা বৃষ্টির মতো সেঁতসেতে, তবুও তার ওপর দিয়ে হেঁটে চলা সে দারুন এক অভ্যেস
তাই ভালোবাসাটাও কয়েকটা বিরক্তিকর অভ্যেসে দাড়িয়েছে।
তুমি-আমি বড্ড অভ্যস্ত, তবু আজও দুপসলা বৃষ্টির আসায় পথ চেয়ে
-
তোমার জানলায় থাকা রোদ
আর আমার বৃষ্টি ভেজা ছাতা
ছব দুটো আলাদা, হয়ত সাদাকালো
তবুও গল্পগুলো কেমন যেনো চেনা
খুব নিজের, স্বার্থপর বললেও ক্ষতি নেই
কিন্তু দিনের শেষ সময় টুকু
আমার বা তোমার নয়, আমাদের
জীবন হোক বা দিন, শেষ সময় টা
না চাইতেও আমাদের হয়ে যায়-
না তুমি পাহাড় দেখেছো, না আমি বৃষ্টি
তবুও তো এক হতে চেয়েছিলাম
আর এই অনধিকার চাওয়া পাওয়াটাই
এক অনাসৃষ্টি
না আছে দুঃখ, না হাসি,
তুমি পারলে বদলে যাও মেঘ হয়ে
আমি সেই পাহাড়-ই;
আর আমার পাহাড়ি রাস্তার ফুল-