আকাশ পানে চেয়ে দেখি চর্তুদিকে রঙিন সাজ
পঁচাত্তরে পা দিলো গৌরবময় প্রজাতন্ত্র আজ।।-
সেই অবহেলা হতো বসন্ত স্বরুপ..
লড়াকু সংসারে অভাব সাথি জরায়ু ভেদি অশ্রু আনে
অধিপতির দৃঢ় শপথ নিত্যদিনই আঁচর টানে।।
আড়ালে থাকা আত্মপ্রকাশ বন্ধ্যা ঠোঁটের ভাগীদারি
অর্ধ ছোঁয়ায় অর্ধ জীবন আদতে সেই সম্পূর্ণা নারী।।-
বেদান্ত বাউল, মাখবে সোহাগ,
ব্রাত্য পথে সূর্যোদয়
বুড়োপাতাদের জালিকা সাক্ষী!
সব বসন্ত সার্বজনীন নয়..-
চিবুক ছোঁয়া নীলচে ঘ্রাণে এক বিন্দু আলো
সত্য থাকে নির্বিকারে মিথ্যা ঝলোমলো..-
ভাঙ্গা গড়ার খেলায় মেতে স্পর্ধা ঘিরে কালের ছাপ
গর্জে ওঠা অন্ধকার চিনুক চিন্তা আলোর প্রথম ধাপ..-
আলো আঁধারি নিত্য খেলায় মেতেছে ভারী অন্যরকম
ভিতর জুড়ে মোমের গলন দেখতে পায় আদতে কজন?-
সন্যাসী বেশে বীর যোদ্ধা সে এক আদর্শ মানবতার শ্রেষ্ঠ পরমানন্দ;
জ্ঞানের দ্রীপ্তশিখার উজ্জ্বল আলোকে অবিচল অবিনশ্বর স্বামী বিবেকানন্দ।।-
দুটি ঠোঁটের উষ্ণ আঁচে নীরব ব্যথার জখম সারায়;
ক্লান্ত দুচোখ পথ হারালো ঝিরিঝিরি বাদল ধারায়।।-
মন পাহাড়ের কোলজুড়ে শীতকাতুরে বরফ ঘর;
আদর মেখে সবের সাক্ষী বছর শেষের ডিসেম্বর!-