লাল পাহাড়ির দেশে আজ,
এক চিলতি রোদের আঁকি বু্ঁকি খেলার মাঝে–
হৃদয়ের সকল মালিন্যতাকে উৎসর্গ করে;
লাল পাহাড়িদের কাছ থেকে আজ শুধু–
চক্ষু সার্থক করে মহুয়ার দেশের সৌন্দর্যকে
হৃদমাঝারে অন্তঃস্থ করিয়া নিয়ে আইলাম।
আমাদের এই ধারাবাহিক
ধূসর বিষন্নতার মোড়ক উন্মোচন করে–
এক টুকরো রোদের ঝিলিক হিসেবে।।-
কিছু জানা কাহিনি কিছু, কিছু অজানা.....
ভিড় করে এসেছে আবার হৃদয় গহীনে,
প্রতিধ্বনিত হচ্ছে বারেবারেই।
কিন্তু অভিমানের চৌকাঠ পেরিয়ে
অশ্রু রূপে নিঃসৃত হতে পারছেনা।
পারছেনা অভিযোগের বেড়াজাল
ছিন্ন করে বেরিয়ে আসতে।
আঘাতের ক্ষত চিহ্নগুলো পেরিয়ে
এগিয়ে আসতে পারছেনা।
পারছেনা তার নৃশংসতার রূপটা ভুলে
তাকে ক্ষমা করে দিতে।-
হারাতে চাই সবুজ ঘেরা চা বাগানের ভিড়ে;
শুধু নিজের সাথে নিজের আলাপই আবেগে।-
চেয়েছি তো তোকে বরাবরই;
পেয়েছি কি কখনও..?
পাইনি তো তোকে একবারের জন্যও।
পেয়েছি কি তোর নিষ্পাপ আদরে মাখা স্পর্শ?
পেরেছি কি কখনো তোকে ছুঁতে...?
হারিয়ে গিয়েছিস তুই বারে বারে।
দুজনে পাশাপাশি বসেও
কেনো দুজনের মধ্যে রয়েছে লক্ষ যোজন দূরত্ব...?
কেনো আজ একে অপরের হাতটা ধরতেও
একগুচ্ছ সংকোচ এসে বাসা বেঁধেছে মনের কোনে...?
আজ কী সত্যিই এই সকল প্রশ্ন অবান্তর হয়ে দাঁড়িয়েছে
একে অপরের কাছে...!-
চেয়েছি তো তোকে বরাবরই;
পেয়েছি কি কখনও..?
পাইনি তো তোকে একবারের জন্যও।
পেয়েছি কি তোর নিষ্পাপ আদরে মাখা স্পর্শ?
পেরেছি কি কখনো তোকে ছুঁতে...?
হারিয়ে গিয়েছিস তুই বারে বারে।
দুজনে পাশাপাশি বসেও
কেনো দুজনের মধ্যে রয়েছে লক্ষ যোজন দূরত্ব...?
কেনো আজ একে অপরের হাতটা ধরতেও
একগুচ্ছ সংঙ্কচ এসে বাসা বেঁধেছে মনের কোনে...?
আজ কী সত্যিই এই সকল প্রশ্ন অবান্তর হয়ে দাঁড়িয়েছে
একে অপরের কাছে...!-
পারলে তাতে ধুয়ে ফেলো নিজের সকল বিষন্নতা;
শুদ্ধ করে নিও নিজেকে।
তারপর নিজের সকল অস্বচ্ছ দিকগুলোকে
তুলে নিয়ে এসো স্বচ্ছতার বুকে।
বেঁচে উঠো আবার নতুন ভাবে নতুন রূপে!-
শরীরটাই কেবল কামড়াচ্ছিস–আঁচড়াচ্ছিস;
হৃদয়ে দাগ কাটতে পারছিস কই?
অবশেষে শরীরটাই কেবল ভিজছে,
হৃদয়টা শুষ্ক থেকে আরও রুক্ষতে পরিনত হচ্ছে।-
আর তার ফেরার পথ বন্ধ হয়ে যায়;
সেইটুকুনি পথ না পেরিয়ে আশায় উচিত..!-
I realize in
the middle of the night,
that my parents
are not with me...!-