সমস্ত বন্ধন ছিন্ন করে, সমস্ত বাধাকে প্রতিহত করে অজানা 'ইউটোপিয়া'র উদ্দেশ্যে ছুটে চলি আমি। এই 'ইউটোপিয়া'রাই যে দৈনন্দিন জীবন সংগ্রামে আমার অস্তিত্বকে টিকিয়ে রাখার একমাত্র সম্বল।
কথা দিলাম- আবার আসব ফিরে, ফিনিক্সের মতো পুনর্জন্ম নিয়ে...
-
Bibliophile|Musician|Photographer|Tech Gu... read more
You always use me to bury your true emotions.
Yours faithfully,
Backspace-
সাল ৩০১৯: সারা ভারত মেতেছে Monsoon Festival এর আনন্দে। পঞ্চাশ বছর আগে বৃষ্টি বিদায় নেওয়ায়, কৃত্রিম বৃষ্টি আসে এই উৎসবে। Shower Drone এবং 4D effects এর সাহায্যে বৃষ্টির আনন্দ এবং বিদ্যুতের ঝলকানি উপভোগ করে ভারতবাসী। কিন্তু, কর্দমাক্ত হয়ে ফুটবল খেলার আনন্দ বা সোঁদা মাটির গন্ধ এসব কিছুই অনুপস্থিত সেখানে। ভেসে আসে: "Here comes the rain again, falling from the stars…"
-
রণেন ঘোষের সাথে ক্রেনিয়াসে বসে 'প্রফেসর নাটবল্টু চক্র' সিরিজের নতুন গল্পের প্লট লেখা নিয়ে আলোচনায় ব্যস্ত ছিলেন অদ্রীশ বর্ধন। এমন সময় অ্যাং এসে জানাল, "Finally I have decoded that message. Mr. Bardhan, please come with me."
Conference room এ এসে অদ্রীশ দেখলেন holograpic screen এ লেখা আছে:
May the force be with you!
From,
Ray-
অভিমানের সুরে অজিত বলে উঠল, "তুমি তো দু'ধরনের 'সত্য'অন্বেষণ নিয়ে দিব্যি আছ ভাই, কিন্তু আমার জীবনের একাকীত্ব যে কাটতেই চায় না।"
খবরের কাগজটা টেবিলের উপর রেখে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে ব্যোমকেশ বলল, "মাই ডিয়ার ওয়াটসন, খুঁজি খুঁজি নারী!"-
কফিন থেকে বার করে আনা হল তিরঙ্গা জড়ানো দেহটা। সারা বাড়িতে তখন উঠেছে মর্মভেদী কান্নার রোল। কিন্তু, দু'বছরের বাচ্চা মেয়েটা বুঝতে পারছে না ব্যাপারটা কি হল। নিষ্পাপ চোখে সে তার মায়ের ফোনটা নিয়ে বাবার নম্বরে ডায়াল করল। রিংটোনটা যেন ভেসে এল কোনো এক প্যারালাল ইউনিভার্স থেকে: "मैं वापस आऊंगा, मैं वापस आऊंगा..."
-
A bullet was shot...Another Santa was crucified on the border recalling Jesus!
-
বেশ কিছুদিন ধরে নকুড়বাবু মাঝেমধ্যেই সাদা পোশাক পরিহিত পুরু গোঁফওয়ালা একটা মানুষের প্রতিচ্ছবি চোখের সামনে স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছেন, কিন্তু তার মুখটা অস্পষ্ট। আজ প্রফেসর শঙ্কু তাঁর 'রেডিকোর্ডার' টা নিয়ে বসেছেন নকুড়বাবুকে পরীক্ষা করার জন্য। রেডিকোর্ডারের সাহায্যে কোনো মানুষের মনে ফুটে ওঠা যাবতীয় চিন্তাভাবনাকে 'রেকর্ড' এবং একইসাথে কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকলে তা 'ডিকোড' করা যায়। রেডিকোর্ডারের ডিকোড প্রসেস শেষ হওয়ার সাথে সাথে দু'জনের শিরদাঁড়া বেয়ে ঠান্ডা স্রোত খেলে গেল। রেডিকোর্ডারের স্পিকারে সেই প্রতিচ্ছবির কন্ঠস্বর ধীরে ধীরে স্পষ্ট হচ্ছেঃ "সিট ডাউন মিস্টার শঙ্কু। আপনিও বোসেন নকুড়বাবু। আমি মগন..."
"ডিকোডিং এরর!" মেসেজটা ভেসে উঠল রেডিকোর্ডারের স্ক্রিনে।-