তারপর যে শাখাদল প্রশাখার নরম সবুজে হৃদয় শেদ্ধ করে একটা উন্মাদ তাড়না উষ্কে দেয় প্রহেলিকার মতন তার গভীর মূলরোমে আমি কান পেতেছি তুমি কিছু শব্দ পাঠিও ছায়ার মতন ওগুলো উল্টে পাল্টে পুঁতে দেব বন্ধা জমির শরীরে
করতে করতে আমাদের প্রপিতামহী মাটির গভীরে জারিত হলেন আমাদের মুখ দেখে উড়ে যেত শকুন পশ্চিম প্রান্তে ঘাটের ধারে যে কচুবন ওর নধর শরীরের প্রতি বাঁক ছিল তাঁর সুরে বাধা এখন পায়ের ছাপে সিঁড়ি ডুবে থাকে মৃত জলে আমার পিতামহীর এ দেশে আমি শুধু বিশ্বাস নিয়ে বিষাক্ত হই আজও
দূর থেকে মিলিয়ে দেওয়াই পার্সপেকটিভ কাছে দেখা ফাঁক-ফোকর আর একরাশ অবজ্ঞার সরলরেখায় আমরা কেবল ঝুলে থাকতে পারি আমাদের প্রেমট্রেম রুট বদলে শিকড়ে ফেরে গাহলুদ বিকেলে
দূরে কোথাও সূর্যমুখী, রৌদ্র ফেরি করে ক্লান্ত দুটো চোখ উষ্ণতার সন্ধানে মাঠে মাঠে কীসের আকর্ষনে বুঁদ হয়ে থাকে গম ক্ষেতের উর্বর ধ্বনি ভিনসেন্ট শুষেছিল কোনো এক মেঘ ভাঙা দুপুরে রাতের আকাশ এখনও ডাক পাঠায় মায়াবী আবেশে একাকী ঘরের নৈঃশব্দে তখনও কিছু sun flower ভ্যানগগের শরীর রচনা করে
জানলা দিয়ে আলো এসে পড়ছে একটা চোখের শরীরে, আরেকটা কোথায় যেন মিলিয়ে গেছে। চোখ দুটো তর্ক করে রোজ,খুঁজে চলে অন্য কোনো হাওয়া; একটা রংধনুকে লক্ষ করে ছুটে চলেছে রিভু; তুসার এখনও স্বপ্ন দেখে বেড়া ভাঙার..