"Aab badal gaya hoon main."
Yeh bol ne se wo badal nahi jata hai.
Khubsurat alfazon se jhooti kasam zarur khata hai.
Dhoka dena fitrat hai inki.
Dil todne me inhe maza bahot aata hai.
Baach ke rehna behena aise be-dard mard se.
Duniya aadhi bhari padi hai zakhm-e-dil ki dard se.-
First cry: 20th Feb_♓
I am: #happygolucky, #selenophile, #independen... read more
Maut ki itni karib le gaya wo mujhe
ki aab zindagi se ho gayi hai mohabbat.
Haan utni hi mohabbat,
jitni usse aab karne lagi hu nafrat.-
আমি গর্ভবতী কিন্তু মাতৃত্বে মানা।
ফষ্টি-নষ্টি তোমাদের যত! কাল দূত দিল খবর, আজ হল সব জানা।
ঠক তুমি তবু আমি বেশ্যা-চরিত্রহীনা!
তোমার মায়ায় আমি দুর্ভাগ্যের আশ্রয়ী।
বাচ্চাকে পেটে ধরতে যতটা মা ততটা বাবাও দায়ী।
মনে পড়ে? জমা-পুঞ্জি আমার শেষ যখন,
দেনা করে দিতাম তোমার মুখে রোজ মাংস-ভাত।
মার-লাথি-ধোকা সব খেয়েও অসময়ে সেদিন ছাড়িনি তোমার সাথ।
তাও শুনিয়েছো, লোক দেখানো স্বভাব আমার।
আমি স্বার্থপর, শিক্ষা-সম্মান নেই যার।
তুমি ধোয়া তুলসী পাতা, চক্ষুমণি সবার!
তোমাদের খুব জাত-অভিমান, নাবী-আল্লাহ-ইসলাম মহান!
পাঁচ নামাজে পাপ মুক্তি, তোমরা এত সাচ্চা!
তাই গায়ে লাগেনা ধোকা দিতে, রোজা রেখে মারতে পেটের বাচ্চা।
পরকীয়ায় ঝুঁকে আমার আয়ুরেখা মুছে
দেখব কেমন পরমাত্মা রাখে তোমাদের সুখে?
আজ পূর্ণিমা পটে, গলায় রুদ্রাক্ষ এঁটে।
ডান হাত গীতায়, রেখে বাম হাত পেটে।
আমার লাল চোখের প্রার্থনা প্রমাণ।
যেদিন মাটি দেবে সব থেকে নিজের কারোর কাফনে,
সেদিন শান্ত হবে পঞ্চতত্ত্ব কাহান,
এই হিন্দু মেয়েটার সাথে গাদ্দারির সাক্ষী থাকবে আমার হিন্দুস্তান।
পাপ ধুতে রোজা তাই ভোর চারে ঘড়ির ঘণ্টা।
গিলতে গোগ্রাসে বুঝে নিও ঠিক নিজের পেটটা!
আর্মি-পুলিশ একাডেমী, তোমার একার জীবন-ভবিষ্যৎ দামী!
বদনামে মরব জানি, বিশ্বাস আছে আমি মরব না বেনামী।
শেষ রক্তে একা রাঙাব মাতৃত্ব, রাঙাব ব্যথায় নিজের গাল।
ইতি এই বেইমানী প্রেমের ছিটিয়ে রক্ত-গুলাল।-
ফেরালে আবার গত বছরের ইতিহাস,
বসন্তেই করলে আমার চরম সর্বনাশ।
অন্য মেয়ের গালে প্রেম রাঙিয়ে আমার সাথে প্রতারণা,
বলেছিলে, এই জীবনে বেইমানী আর তুমি করবে না!
বিশ্বাস করেছিলাম। তাই নগ্ন হয়েছি, অধিকারের জোরে চেয়েছি তোমার সাথ।
পড়েনা মনে বিছানায় ন্যাংটো শরীরের তাপ, আমার বুকে তোমার হাত, সকাল-সন্ধ্যে-দিন-রাত?
সবকিছু সহমতে তুবু আমার নারীত্বের তিরস্কার।
ছেড়ে দিলে সাথ যখন সবথেকে বেশী আজ তোমায় দরকার।
তুমি বলেছো, আজ যা তুমি সব তোমার আম্মীর শিক্ষা-অবদান!
আমাকে মা বানিয়ে মাঝ রাস্তায় ছেড়ে দেওয়া যদি শিক্ষা,
নিশ্চয় বাড়বে তোমার আম্মীর সম্মান!
আল্লাহর ইবাদতে পাপের মাশুল খোজা।
এই বারের রোজা হয়তো তোমার কাঁধে ফেলবে দুটো লাশের বোঝা।
পার্কে বসে বেপরোয়া হাতে হাত, করেছি সময়-সন্ধে পার!
দিয়েছো অনেক! পকেট কাটিয়ে দশ-কুড়িতে ঘুগনি, ফুচকা, মিক্সচার।
হ্যাঁ, নেই টাকা আজ নিজের চিকিৎসার, নেই টাকা ওষুধ-ব্যাধি-জরার।
কেঁদেছি। চেয়েছি সাহায্য-সাথ, আমার অসময়ে দেখিয়ে গেলে শূন্য হাত।
পোড়া কপালের মাঝে চোখ জোড়া খোলা।
আমি যে মা হতে চলেছি, শিবের একি লীলা!
বলেছি তোমাকে সবদিন দেখেছি ভোরে স্বপ্ন যা সত্যি।
জানো, আজ মাঝরাতে আমার কপাল ছুলো একটা জাদুর ছড়ি
সাথে আলো এক রত্তি।
দেখা দিলো খুব সুন্দরী ছোট্টো এক পরী।
কেঁদে বলল, "পাপা তো করে না আমাকে আদর, মানে না আমাকে তার বংশ।
তুমি তো মা! মেরো না আমায়, আমি তো তোমারই অংশ।"-
মেয়েটা খুব ছোট্ট ছিলো, স্বপ্ন ছিলো তার বড় বড়।
ভরবে নিজেকে উচ্চ শিক্ষায়, করবে জ্ঞান জড়ো।
বুঝেছিল সে মেয়েবেলাতেই জীবন তো একটাই।
জীবন মানে মন খুলে বাঁচা নিজের স্বাধীনতায়।
তাই উড়বে সে ডানা মিলে, সমাজের বাঁধন খুলে।
রইবে না সংকীর্ণতায়।
সে বাঁধবে না ঘর ছোট্ট শহরে, হবে না মধ্যবিত্তের দাসী।
মনের মাঝে দেশকে রেখে খুব জলদি হবে সে প্রবাসী।
চড়বে অনেক উঁচু সিঁড়ি। পাবে অর্থ, যশ-খ্যাতি।
সব পেলও জীবনে ছিলো তার ভালোবাসার কমতি।
হারালো এবার মেয়েটা নিজেকে ভালবাসার খোঁজে।
জমা-পুঞ্জি, মন, শরীর সপে দিল সব অন্ধ ভালোবাসায় মজে।
বোঝেনি সে তখনও ভুল থেকে পাপ কারো ওপর এত বিশ্বাস রেখে।
মান-সম্মান, নারীত্ব সব কিছু তার শেষের মুখে।
মেয়ে থেকে মা হওয়া কিংবা মরণের শেষ যাত্রা
একা একা মরুভূমির শূন্য বুকে।
হাতের ওপর হাত! সেদিন বিশ্বাসের রঙ ছিলো লাল সিঁদুরে মাখা।
থাকলো তার সবটাই নিয়তির কাছে বন্ধক রাখা।
আজ লাল শুধু তাকে মনে করায় নারীত্বের রক্তকে।
বাঁচার অনেক ইচ্ছে ছিল মেয়েটার তবুও সে ডাকে মৃত্যুকে।
হেরে যাওয়া মনে কষ্ট আর শীর্ণ শরীরে তার অনেক ব্যাথা।
"সহ্য হয়না আর, এবার মুক্তি দাও ভগবান" - এই তার শেষ কথা।-
ভায়াগ্রা দিদি
ছেলেধরা দিদি পরকীয়ায় খাস, মিথ্যা যখন বলে তার গলা ফাটা বাঁশ।
খুনশুটেপনায় ভরা দিদি বেশ ভালো ন্যাকামিতে।
দেখলেই হিংসা প্রেমী-যুগল, তাদের পিরিত ভাঙ্গতে ছোটে।
শুনলে ঠিকই। বলি তবে শোনো পুরো গল্প, ছন্দতে অল্প।
বয়স ছিল দিদির যখন বারো কি তেরো।
তখন থেকেই পেকে আম, হাবে-ভাবে সতেরো।
পিসতুতো, পাড়াতুতো সব দাদার সাথে;
পাওয়া যেতো ঝোপে-ঝাড়ে, ঠোঁটে ঠোঁটে।
দেখে শুনে বাবা বিয়ে দিল, এবার নাকি মেয়ে হবে ভালো!
ভালো ঘর, চাকুরে বর। কচি একটা মেয়েও হল।
মাস বছর বেশী বা কম। বর ব্যাস্ত। দিদি বেচারীর কপালে যম!
ইশ! ভায়াগ্রা দিদির ভোঁদু বর রাতে বিছানায় অক্ষম।
স্তনে মনে চাহিদা দিদির বেশ গভীর, ছুঁতে চায় হাট্টা-গাট্টা সুগঠন শরীর।
তাই সকাল আটটায় জমাতে কমাতে চর্বি মেদ,
ধরতে বেরোয় কারো প্রেমিক; কারো নাগর - এটাই দিদির জেদ!
ওলীতে-গলীতে পোষা কত কলির কেষ্টা,
ইশ! মেটালোনা কেও দিদির ক্ষিদে কি তেষ্টা।
শেষমেষ দিদি এখন চাপদাড়ি মোহনের পোষা এক রাধা।
ডুবে ডুবে জল খাবে না কেনো দিদি, ভেতো বর যে তার আস্ত এক গাধা!
নষ্টি-ফষ্টিতে দিদির চালাকি আর তার বানানো শতেক কথা,
সন্দেহ বর করেন ঠিকই তবুও বেচারা পারেন না দিতে বাঁধা।-
হাতে নোয়া, সিঁথিতে সিঁদুর। বঙ্গ-নারী বিবাহিতা।
স্তনে-মনে অন্য কেও, পরকীয়ায় চরম মেতেও সে নাকি রামের সীতা!
অন্য মেয়ের ঘর ভাঙে তবু সে ঘরোয়া সংসারী মহিলা।
কথায় বলে না, "চোরের মায়ের বড় গলা।"
এক টাউনেই শ্বশুরের বৌমা আবার বাবার খুকী জেদী।
সম্পর্কের গুনতি অনেক, কারো দিদি কারো বৌদি!
ননদ হলে: সমালোচনা! দেওর হলে: ওগো! রাতে হোয়াটসঅ্যাপে রেডি।
উষ্ণতা এতো! বর পারেনা মেটেনা তার শরীরের জ্বালা।
অবৈধ সম্পর্কে নিতম্ব পাকা, ধরা পড়লে সে নিষ্পাপ-অবলা।
বর দেয় বড় পাতা, শাড়ি-গয়না-স্বাধীনতা। তাই উন্মুক্ত ব্লাউজ খালিহাতা।
নাদুস-নুদুস, টাকা কামানো বোকা-বর তাই বেশ ভালো।
ঘরে সে ভদ্র বউ! বাইরের ছোঁয়া খুঁজতে হাতে লণ্ঠনের আলো।
ব্যায়ামাগারে সক্ষম, ছেলের বয়স হোক কম।
অঙ্গ দেখিয়ে অঙ্গের ইঙ্গিত, নোংরামির বিনিময় প্রথা,
গলা, পেশীর কাঠামো ভালো চায়! চলবে না ছেলে যা তা!
মায়ের দায়িত্বও নাকি বোঝে সে রমনী, জন্মিয়েছে এক কন্যা কি পুত্র।
তবু তার আঁতে ঘা লাগে না যখন পরপুরুষের সাথে নগ্ন শয্যাতে মেলায় কামসুত্র।
কার এতো উষ্ণ যোনি, জানতে চাও কোন সে রমণী?
ঘর যখন ভেঙেছে, গরমিল শেষ। মেলাবো এই অঙ্ক।
কলম ধরেছি। মেয়ে হয়ে তাই তুলে ধরলাম আর এক মেয়ের কলঙ্ক।-
এক কোণে ভালবাসাটাও রয়ে যাবে, কিন্তু ঘৃণাটা চরম।
আজ না হয় খারাপ আমি।
খারাপ সময়ে তোমার ডান হাতটা ধরে ছিলাম - সেটাই পরম।
ভুলে যেও না, যখন ছিলনা তোমার সুজন-স্বজন;
হাসপাতালে রাত জেগেছি। মায়ের মতো যত্ন করেছি।
তোমার মুখে অন্ন দিতে লোকের কাছে ধার করেছি, নিজে খেয়েছি কম।
তবুও অন্য কারোর হাত ধরে বিকিয়ে দিলে নিজের লাজ-শরম।
শরীর-মন সব নিয়ে খেলেছ তুমি, শুধু দিয়ে গেছি আমি।
সব কথা মিথ্যে ছিল, আমার টাকা ছিল তোমার কাছে দামী।
ওপরে আছেন কেউ। ভুল-পাপ, রাগ-অভিমান-ক্ষমা, থাক সব জমা।
লাখ থেকে শূন্যে আমি, খালি পেটে হারিয়েছি আহ্লাদ-শখ।
বার বার বিশ্বাস ভেঙ্গে তুমি ঠক, তুমি প্রতারক।
চলে যাচ্ছি। ফিরবো না আর কখনও।
এই শহর তোমাকেই মোবারক!-
Chand se to mera rista hai purana.
Aaj chandni se khud ko hai chamkana.
Aey chand aaj zada intezar na karwana.
Badalon se nikal ke jhalak dikhlana.
Pyar ka hai din aaj Karwa Chauth.
Chand se didar ho, puri ho jaye mera brat.-
কেমন যেন মন ভাঙ্গা উদাস করা সকাল।
বুকের ব্যাথা কেউ বোঝে না, বোঝেনা কেউ হাল।
নদীর মাঝে চোরাবালি, সাদা কাশ ফুল নড়ে,
মেয়েটার যে দম বন্ধ তার রক্তঅশ্রু ঝড়ে।
চেনা মুখে কত হাসি, পুজোর রঙ মাখা।
মায়ের জন্য বরণডালা, আর তার মেয়েটা বড় একা।-