মহাশূন্যের এক গহীন কোনে বসে জাগতিক যা কিছু ভাবনা ভাবা হয় তা আমার, আমাদের, তুমি বলো এসব শূন্যের শূন্যতা তোমার চোখে পরে না !
-
তোমাকে ভালোবাসলে
আমাকে জানতে হবে শরৎ
সুচিত্রা শ্রেনী-সংগ্রাম বিপ্লব !
ইত্যাদি আরো সব মেটামরফসিস ;
কারণ সহজ সহজে পাওয়া যায়,
কঠিন দীর্ঘ মেয়াদী
যেমন তোমার প্রতি আমার আসক্তি...
-
এই যে বাইরে এতো বৃষ্টি ,
মেঘেদের অভিমান!
তোমায় দেখার অস্থিরতা ;
শীত বাতাসের টান...-
যখন নিদারুণ বৃষ্টিতে ধুয়ে যায় কাজল ,
বিশ্রি লাগে ?
নাকি কাজলে হারাও তুমিও?
একদিন তখন বর্ষা প্রবল....
ঝুলন্ত বারান্দায় আমি বসে ।
একটা শালিক পাখি আসে আর খুঁটে খুঁটে কি জানি কি খায়....
তুমি সেই শালিক হলে না কেনো ?
হঠাৎ হঠাৎ বলতেও ইচ্ছে হয় ,
আমায় ভালো বাসলে না কেনো.......
-
যদি কখনো ঘুরে ঘুরে এসে পরি তোমার দুয়ারে ......
তুমি ফিরিয়ে দিয়ো আরো বহু বার ।
আমি নিশ্চল হয়ে চলে যাবো ,
তোমার পায়ের চিহ্ন ধরে ;
বহু থেকে বহু দূরে দিক হতে দিগন্তরে ।-
কত শত বছর ঘুমোয় না রুপালি মূর্তি টা ; অম্লবৃষ্টিতে ধুয়ে যাওয়া চোখের পাতা বুজে না বহু দিন , এক পায়ে দাঁড়িয়ে নির্জন সেই ধ্রুবতারাটির সঙ্গে...
সেই প্রাচীন আলাপচারিতা , আর নির্ভেজাল প্রতিচ্ছবি কতদিন সারা দেয় না ।
ফুটপাতের গলিতে গলিতে বড় বড় অক্ষরে লেখা ....
বহু দিন দেখি না তোমায় ; বহু দিন বসি না পাশে ।-
তোমার সঙ্গে আমার অথবা আমার সঙ্গে তোমার শুধুই ছিল প্রেমের জল্পনা ।
শেষ কাব্যে এসে যখন হলো নতুন পন্থি শুরু তখন শুধুই করলে ছলনা ।
-