গ্রীষ্মের ক্লান্ত দুপুর শুধুই খোঁজে সন্ধ্যার কোমল বাতাস
ফিরে চাওয়াতে হৃদয় সাজায় হৃদরানীর নামে রামধনুর আকাশ।

-

অপরিচিত তখন চোখগুলোর কাছে, কারণ মুখ পাল্টেছে চেহারা
ফিরে দেখাতে হাসি বলে যায়, দিও আমায় ছায়ার মতো পাহারা।

-

হলুদ বসন্তে হস্ত আঁকে গালের মাঝে চিত্র
লাজুকের খেলায় চারটি আঁখি হয়ে ওঠে মিত্র।

প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করে আলোকচিত্রকর;
পছন্দের মানুষের ছবি ভেসে ওঠে তার প্রিয় যন্ত্রে,

বেনি-আ-সহ-কলা ছুঁলে চশমার কাঁচ
অনুভুতিরা দীক্ষা নেয় বসন্তের মন্ত্রে।

-

অটুট থাকুক পুরোনো হাসি
কোমল হোক সম্পর্কের বন্ধন,
পঞ্জিকা লিখুক এক নতুন বছরের গপ্প 
হাসিখুসির আলোতে ভিজুক মনের হৃদ স্পন্দন।

-

কথা বেচে হাসি কিনবো, চাইনা খেলাতে জয়
সৌন্দর্য্য মাখা টোল পড়া গাল, অটুট থাকুক সদায়।

-

দশটি মাস গর্ভে ধারণ, বিপদ-আপদের রক্ষা কবজ তুমি
অনিচ্ছাদের যন্ত্রনা মানিয়ে নিতে, নারী দিবসে তার গল্প শুনি।

-

সূচ সুতো দিয়ে গল্প শুরু, পুষ্প সাজে বাড়িতে 
তৈলাক্ত ঘীএর স্পর্শ পেয়ে, হাসি এঁকে যায় দাড়িতে।

গৃহের মধ্যে চঞ্চলতা, ব্যাধি সত্ত্বেও দৃষ্টি আটকায় চোখের কোনে
সুপ্রভাতে বসার স্থান পরিবর্তনে, বিষণ্ণতা জাগে মনে।

খেলার মাঝে হাসির ঝলক, মন কেড়েছিল তাই
মুঠোফোন তার মালিনীর ছোঁয়ায় ঘুমিয়ে পড়তে চাই।

বন্দি হলো মুখমন্ডলগুলো একটি ফ্রেমের ছবিতে
সম রঙের সাজসজ্জা দাগ কেটে যায় হৃদ চাবিতে।

বিদায় জানাতে বাম হস্ত নড়ে বলেছিল যাই
আবার আমি কাল পাগলটির দেখা যেন পাই।

স্মৃতিরা গুনছে অপেক্ষার দিন, পড়ার কথাই হাসিতে ভরে ওঠে গাল
বছরের পর বছর দিনগুলো ফিরুক, বলছে দেখো আগামীকাল।

-

সূচ সুতো দিয়ে গল্প শুরু, পুষ্প সাজে বাড়িতে 

তৈলাক্ত ঘীএর স্পর্শ পেয়ে, হাসি এঁকে যায় দাড়িতে।

গৃহের মধ্যে চঞ্চলতা, ব্যাধি সত্ত্বেও দৃষ্টি আটকায় চোখের কোনে

সুপ্রভাতে বসার স্থান পরিবর্তনে, অভিমান জাগে মনে।

খেলার মাঝে হাসির ঝলক, মন কেড়েছিল তাই

মুঠোফোন তার মালিনীর ছোঁয়ায়, ঘুমিয়ে পড়তে চাই।

-

নিত্য নতুন পরিচয়গুলো বানায় শব্দের পাহাড়,
স্বল্প সময় পেরোতেই যারা প্রতিশ্রুতিকে করে আহার।
ভাবনাগুলো হোঁচট খেলে স্মৃতিরা উচ্চস্বরে হাসে,
বাস্তবতা মানুষ চেনায় অভিজ্ঞতারা নাচে পাছে।

-

অম্লবৃষ্টিতে ভিজতে চাই
পুড়বে কৃত্রিম বেদনা গুলো,
শহরের বাতাস ফুরিয়ে গেলে
আমি হবো গ্রামের পথের ধূলো।

-