অনুগল্প...চাওয়া পাওয়া...
চাওয়া একদিন পাওয়াকে বললো, "আমি যেখানে তুই কি সেখানে কোনোদিনও এক মুহূর্ত থাকতে পারিস না?"
পাওয়া বললো "তুই আর আমি একসাথে যদি কখনও বা একসাথে হইও তাহলেও মানুষের মন আমাদের একসাথে থাকতে দেবে না।"
চাওয়া বললো "ঠিক ঠিক ঠিক "
-
তুই কি চিনিস সেই পথ?
জমানো কষ্টের মেঘ যখন শান্ত কোনো
এক মনের কাছে কিছুটা সময় কাটায়
তখনই তো কষ্টের অবসান....
জীবনের এই মুহূর্তটাই প্রকৃতিতে ছড়িয়ে পড়ে
শ্রাবণের ধারায়.....
-
ভিজছে যার চোখ
অবিচারের আঘাতে
তাকে কি আর চেনাতে হয়?
চেনাতে তো হয় তাকে
যার চোখে জল নেই
অবিচারের আঘাতে নীরব হয়েছে যে।
পাথর সরাতে শারীরিক শক্তি চাই
নীরবতা সরাতে একটু সুবিচার চাই
-
.. অনুগল্প.... সমস্যা
ডাক্তার :রোগীকে, আপনি কি কখনও ধাক্কা খেয়েছেন?
রোগী : গোপন কখনও প্রকাশ্যে আসুক আমি চাই না।
ডাক্তার : বুঝলাম।
রোগী :আপনি তো আমার সমস্যা বাড়িয়ে দিলেন।
ডাক্তার :আমার করার কিছু নেই। এটা জানাই আমার চিকিৎসার পদ্ধতি।
রোগী :আসি ডাক্তারবাবু।
ডাক্তার :আমার ফিসটা?
রোগী :রোগ সারানোটা আগে শিখুন তারপর ফিস চাইবেন।-
You are the light which shows the right of labour now and for the coming future.
-
শ্রম যখন পায় না সুযোগ
নিজেকে প্রমাণ করার
এমন দিন যে বড়ো দুর্দিন
মনে জমে ওঠে ক্ষোভের পাহাড়... ঠিক যেমন
জলভরা নদীর পাশের জমি যখন চাষের যোগ্য
জমিতে যাওযার সুযোগ হারায়
তখনই যে শ্রমদিবস তার
নিজের মূল্য হারায়....
শ্রম বাঁচুক তার যোগ্য মূল্য পেয়ে-
মানুষ হ্যাঁ মানুষই ভালো মন্দের বিচার করার
সুযোগ পেয়েছে তার অমূল্য জীবনে
কিন্তু সেই মানুষ যেখানে হাতে গোনা হয়
সেখানে বিচার কি সুবিচার কখনও হয়?
বিষয়টি হোলো শারীরিক আকৃতি নিয়ে জন্মানো
মানুষ তো অনেকই রয়েছে
কিন্তু মনুষ্যত্ব সহ মানুষ সে আজ কোথায়
যারা মন্দকে চিনতে পারবে?-
মানুষ হিসেবে
সেটুকু শোধ করতেই এই পৃথিবীতে আসা
সূক্ষ্মভাবে বিচার করলে দেখা যায়
মিথ্যের নেই কোনো অপৎকালীন বাসা
আছে যা...
তা হোলো...
সত্যের চিরন্তনী গাঁথা....-