কবি বদলায়! চরিত্র পোড়ে একই চিতায়
পাঠকও শয্যাশায়ী গোপনীয় কবিতায়
-
সবার বুকের খাঁচার ভেতর যে লালন সাঁই রয়
সেই জানে মনের মানুষ কতটা সহজ হয়..-
মাৎস্যানায় আজও চলে
রূপকথাদের গল্প দিয়ে.
বামুন কবে জন্ম নিলো
ঘাড়ের পাশে পৈতে নিয়ে।-
মন শরীর ছেড়ে বেরোতে পারেনা তাই তো মানুষ শরীরের খেলায় মেতে স্বাধীনতা উপভোগ করে
-
মেতেছে ভুবন ,মায়ার খেলায় সহজ প্রচলিত নিয়মে পৃথিবীতে বৃষ্টির পর প্রতিটা জলজ প্রেম ভেঙে যায়,আর আমার শরীরে নোনাধরে
-
পাখির ডাকে উড়িয়ে নেওয়া সকাল,তারপর এলো হুট করে বৃষ্টি, ভিজতে ভিজতে উষ্ণ হৃদয় হবে ঠান্ডা মর্গের ঘর...
তুমি ভিজো না এখন, বাঁধিও না আর জ্বর..-
প্রেম বৃদ্ধ হয়।
বয়স বাড়ে শহরেরও।
গাছগুলোর চামড়া খসে যায়।
কাচতোলা গাড়িতে ভরে যায় শহর-
একদিন আর ফেরা হবে না চেনা ঠিকানায়!
ঘরে নতুন মানুষ আসবে,
কিংবা ঘরে ধূলো জমবে!
প্রতিনিয়ত বদলে যাবে ঠিকানা।
পুরনো ঘরের জালে বন্দী থাকবে সময়।
মুহুর্তেরা চুপ করে যাবে আস্তে আস্তে।
আবার ঘর বদলে যাবে।-
দ্রুত পায়ে এগিয়ে যাওয়া সবুজ ঘাসের গ্রামের পাশে, তছনছ বয়ে যায় নদী।
নিভৃতে ডুবিয়ে পা, বহুদিন ভেসে থাকো যদি,-