And swear to myself
Aj saare yoga poses karungi.. koi mujhe rok nahi sakta
And then start to think
Par shuru konsa karu..
Then after starting first yoga posture suddenly I think
Nahi yaar... Bohot thak jaaungi... So aj nahi kabhi aur
And then start my posture
By eating chips and drinking Coke..

-

Time's really changed
From giving thousand replies,
To just scrawling the page

-

People think
I'm here, so busy with my NEW life
That they don't disturb me,
And I don't disturb them
Anymore...

-

When I'll die
There would be no human being
Just a little bird,
Singing a mournful song
To remember
There used to be a life
On this earth

-

আমায় দেখতে না পেলে ভাবো যদি
হঠাৎ তোমায় চমকে দিতে পারি,
আমি নেই যখন আর সামনে তোমার
ফিরে নাও আসতে পারি।।

-

Wandering around darkness and
Thinking, if there's a light but,
What kind of light it would be ?
Would it be the light
Full of joy and happiness or,
Would it be the light,,
Disguised as light
Snatch all your happiness...

-

বিশ্ব নারী দিবস পালন আর যেখানেই হোক,
আমাদের ভারতকে অন্তত মানায় না।
কারণ ভারতের সকল ব্যাক্তিবর্গের মধ্যে,
৮০ শতাংশ লোকের কাছে ,নারী হল মজার জিনিস,
ব্যাবহারের জিনিস,
সে হলো মাল!
তাই সারাবছর ধরে তাকে এমন পরিচয়ে রাখার পর,
এই একটি দিনে শুভেচ্ছা জানিয়ে ন্যাকামো টা না করলেই হয়।
অন্তত রোজ যদি তার ব্যাপারে একটু খোঁজ নেওয়া হয়
বা, যদি তাকে এতটুকুও সম্মান দেওয়া হয়
তবে আমি মনে করি, সেইদিন ই এই নারী দিবস,
আমাদের ভারতে পালনের উপযোগী হবে।
তার আগে নয়.. ।

-

ফোনের ইতিকথা

সকাল থেকে অনবরত একটাই নম্বর ডায়াল করে চলেছে অমৃতা।অতিষ্ট হয়ে যাওয়ার পর হঠাৎ বলে উঠলো, "কিরে!কখন থেকে ফোন করছি তোকে?কোনো কান্ডজ্ঞান নেই তোর।একটা মানুষ যে চিন্তা করতে পারে, টেনশন হয়, এগুলো কবে বুঝবি তুই?" ফোনের ওপারে গলা নিশ্চুপ।সকল অভিযোগ, অভিমান, বায়না এক এক করে বলতে থাকে অমৃতা।কখনো হেসে, কখনো কেঁদে, কখনো অভিমানের সুরে তো কখনো আদুরে ভাবে।যেন আজ সে তার মনের মধ্যে জমে থাকা সকল রাগ, সকল দুঃখ, সকল অভিমানের হিসেব মিটিয়ে নেবে।দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকলো অমৃতার মা।অবাক হয়ে বললো, "অমু, তুই কার সাথে কথা বলছিস?" "বিজয়ান মা" বললো অমৃতা।চমকে ওঠে অমৃতার মা।আতঙ্কিত হয়ে বললো, "বিজয়ান?মানে!" বিরক্তির সুরে বললো অমৃতা, "কি যে বলো না!দেখো না, কতদিন ফোন করে না।তাই ভাবলাম আজ ফোন করি।শয়তানটার সাথে সব বোঝাপড়া মিটিয়ে নি।আর কেমন পাঁজি যেন?কখন থেকে ফোন করছি , কিছুতেই ফোন তুলছিল না" কেঁদে ফেললো অমৃতার মা।কি করে বোঝাবে সে তার অমু কে, যে যার সাথে সে ফোনে কথা বলছে, সে তো আদৌ আর নেই।আজ প্রায় ছ'মাস হয়ে গেল, বিজয়ান পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছে।ওর চলে যাওয়াটা মেনে নিতে পারেনি অমৃতা।তাই পুরোনো অভ্যেস মতোই প্রায়ই একবার করে ফোন করে বিজয়ানের নম্বরে।তার এই পাগলামির জন্য ল্যান্ডের তার কেটে রেখেছে তার বাবা।কিন্তু কে বোঝায় অমৃতাকে।সে তো আজও অপেক্ষায় থাকে, ফোনের ওপারে বিজয়ানের গলার আওয়াজের আশায়।

-

স্বীকৃতি

চাপা উত্তেজনার মধ্যে দিয়ে দিন কাটছিলো পল্লবীর।এক বড় সড় মুহূর্তের সম্মুখীন হতে চলেছে সে।এতদিনের এত ঝড় ঝাপটা কাটিয়ে এসে আজ সবকিছুর মুখোমুখি দাঁড়াতে চলেছে সে।সমাজ পরিবার পরিজন সকলের ঊর্ধে পৌঁছতে চলেছে সে।এমব্রয়ডারি লেহেঙ্গার ওড়নাটা ঠিক করতে করতে পল্লবী ভাবলো একবার, পুরোনো স্মৃতিগুলোর কথা।কিভাবে প্রতিটা দিন, প্রতিটা মুহূর্তকে জয় করে এসেছে।আজ তার অন্তিম পরীক্ষা।ধীরে ধীরে বিয়ের মণ্ডপের দিকে এগোতে থাকলো সে।আনন্দ,উল্লাস,উত্তেজনা,ভয় সবকিছুই একসাথে অনুভব করতে থাকলো।সকল কথা সকল ভিড়কে ঠেলে প্রিয় মানুষের মুখোমুখি দাঁড়ালো পল্লবী।টকটকে লাল বেনারসী আর লাল ওড়নায় অপূর্ব মানিয়েছে তাকে।তার গৌরবর্ণ গালে হালকা লাল আভা, রক্তকরবী লাল ঠোঁট , তীক্ষ্ণ কাজল রাঙা চোখ যেন তাকে আরো মোহময়ী করে তুলেছে ।লাজুক ভাবে হেসে পল্লবীর দিকে তাকালো উষশী।পনেরো বছরের ভালোবাসাকে জয় করে আজ স্বীকৃতি পেতে চলেছে তারা।দুজন দুজনের হাত শক্ত করে ধরলো।মনে মনে একে অপরকে কথা দিলো তারা 'সকল ঝড়কে পেরিয়ে আজ যেমন আমরা দুজন দুজনকে আপন করে পেয়েছি, তেমনিই সারাজীবন সুখে দুঃখে একে অপরের পাশে থাকবো।কথা দিলাম,,'

-

আত্মত্যাগ

নিউ ইয়ার ২০১৯।ঠিক একবছর আগেই এই দিনেই অনুসূয়া কে প্রথম দেখেছিল রণিত।লজ্জায়, ভয়ে চোখের দিকে একবারও তাকাতে পারেনি সে,নাম জিজ্ঞেস করা তো দূরের কথা।ভেবেছিল কোনোদিন হয়তো কথা বলার সাহসও পাবে না।কিন্তু অনুসূয়াই আগ বাড়িয়ে কথা বলে রণিতের সাথে।তারপর আলাপ,, আলাপ থেকে কথা,, কথা থেকে বন্ধুত্ব,, বন্ধুত্ব থেকে আরো গাঢ় বন্ধুত্ব।রণিত ভেবেছিল অনুসূয়া কে বলে দেবে ওর প্রতি রণিতের টানের কথা,ভালোবাসার কথা।কিন্তু পরে ভেবেছে না,বড্ড তাড়াহুড়ো হয়ে যাচ্ছে।আজ নিউ ইয়ার পার্টি হচ্ছে,সবাই এসেছে।রণিত অপেক্ষা করছে তার প্রিয় মানুষটির জন্য,, যাকে আজ সে চিরজীবনের মতো নিজের করে পেতে চলেছে।কিছুক্ষণ পরেই রণিত দেখতে পেলো,, অনুসূয়া আসছে।সত্যি!কি অপূর্ব লাগছে আজ ওকে, চোখ যেন ফেরানোই যায় না।কিন্তু,ওটা কে?ওর সঙ্গে কে আসছে?ধন্দে পরে যায় রণিত।অনুসূয়া কাছে এগিয়ে আসে।"রণিত,মিট দিস ইজ মাই বয়ফ্রেন্ড তন্ময়"।দমকা হওয়া যেন আঁচড়ে পড়লো,, চুরমার করে দিলো সব কিছু।এতদিন ধরে যা ছিল সবই কি তাহলে মিথ্যে?নাটক? মনকে শান্ত করলো রণিত।না, ও এমন কিছু করবে না, যাতে অনুসূয়া কষ্ট পায়।নাই বা পেল তাকে নিজের করে,, তবুও তো সে তার কাছের তার আদরের।নাহয়,আদরের প্রিয় বন্ধু হয়েই থাকলো সে।হয়তো এটাই তার ভালোবাসার নামে আত্মত্যাগ।

-