আমার কৃষ্ণচূড়া যেদিন
(ক্যাপশনে পড়ে নেবেন প্লীজ)।-
অনেক -দিন পর আজ সকালটাকে ঘুম ভাঙা পাখির মত দেখলাম। হালকা কুয়াশায় আচ্ছন্ন প্রকৃতি। শিশিরে ভেজা ঘাস,সাদা মেঘের ভেতর থেকে রক্তিম সূর্যোদয় সদর দরজা খুলতেই আমাকে মিষ্টি আলোয় ভাসিয়ে দিল।গাছে গাছে ফুলেরা সদ্য পাঁপড়ি মেলতে শুরু করেছে।পাখিরা গাছ থেকে ডানা ঝাপটে উড়ে এসে বসেছে ঘাসের উপর। কিচিরমিচির শব্দে ভেজা ঘাস থেকে খাবার খুঁটে খাচ্ছে। অদ্ভুত এক ভালোলাগা আমার শরীর মন ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাচ্ছিল।
কতদিন, কতদিন এই ভালোলাগার স্পর্শের অপেক্ষায় থেকেছি....."এসেছে শরৎ,হিমের পরশ, লেগেছে হাওয়ার 'পরে,
সকাল বেলা ঘাসের আগায় , শিশিরের রেখা ধরে"।(রানু)-
তিলোত্তমা
তোমার মৃত্যু জন্ম দিল
অসংখ্য বিপ্লবীর,
এমন নারী আন্দোলন
বিশ্বে এনেছে নজির।
সেলিব্রেটি আর সাধারণের
নেই কোনো তফাৎ,
একই পথে একসাথে
রেখেছে হাতে হাত।
আবালবৃদ্ধবনিতা
নেমেছে সবাই পথে,
বিচার চাই শ্লোগান দিচ্ছে
রোদ বৃষ্টিতে দিন ও রাতে।
তোমার মৃত্যু জন্ম দিল
অসংখ্য বিপ্লবীর,
এমন নারী আন্দোলন
বিশ্বে এনেছে নজির।(রানু)
-
আশার আলোয় জগৎ বাসি
একমাস হল পূর্ণ,
বিচার এখন ধোঁয়াশায় ডুবে
তবে আশা কি হবে চূর্ণ?
-
শহরের উপকথা
"এ কোন্ সকাল রাতের চেয়েও অন্ধকার"
শহরের উপকথায় অন্যায়ের নেই প্রতিকার।
চারিদিকে দূর্গন্ধময় দূষিত বাতাস,
শ্বাস নিতে বাধা, উঠছে নাভিশ্বাস।
শহরের উপকথা একদিন হবে ইতিহাস,
এ নবজাগরণ যেন নাহয় পরিহাস।-
গভীর নিঝুম রাতি,
ব্যাঙ আর ঝিঁঝিঁ পোকার
বড়ই মাতামাতি।
হাঁটু ডোবা জলে ভরা
মাঠ ঘাট পথ,
ভিজে কাক সারাদিন
করে ছটফট।
ব্যাগ কাঁধে,ছাতা হাতে
ছপছপ জলে,
আধভেজা কাপড়ে
যাই বিদ্যালয়ে।-
রক্ষক যদি ভক্ষক হয়,
সুরক্ষা পাবে কার কাছে?
পৃথিবীতে বুঝি নারী ভোগ বিলাসে,
নিরাপত্তা কোথায় আছে?-
তোমার মেয়ে সময়মত ফিরুক তোমার ঘরে
সবার মেয়ে সময়মত ফিরুক সবার ঘরে।
বাকিটা ক্যাপশনে পড়ে নেবেন অনুরোধ রইল।(রানু)-
আমার যা বলার বলেছি তোমায়,
আরতো নেই কিছু বলার,
শুধু শুনতে চাই বলতে পারো,
আর যা বলার থাকে তোমার।
-