To host a roof full of life and shade
To the children on the streets.
The city is lit
To be the guiding star of many a souls
Who have lost their battles and left.
The city is lit
To keep the hopes alive,
Of many a trodden hearts.
To the broken lover's dream,
The city lights diffuse and form
Enormous ethereal shapes of love.
The city is lit
Evoking faith, love, belief, trust,
Perhaps a deeper understanding
Of Home.-
Lives and deaths, atoms, molecules, mixture of gases, the universe, galaxies, the nebula clouds, the colours, axioms, the big-bang thing, the moon and dust, worms and grass, the buzzing bee, hopes and dreams, and an endless imagination and musings, creating magics and miracles, probably.
-
Cheers to you! Cheers to the years of togetherness. Cheers to love and ofcourse understanding...
(Full story in caption)-
আমি কখনও শঙ্খচিল দেখিনি,
দেখিনি চির সবুজ বেদুইন-এর দল;
না, চড়ুইভাতিও দেখা হয়নি কখনও,
এক ঝাঁক বর্ষা দেখিনি;
কখনও, খুব একটা বাদলের পর, আকাশ ফুঁড়ে উঁকি মারা রোদের ঝলমল, নারকেল গাছের পাতার ওপর- দেখার স্বাদ পাইনি।
তবে ঈষাণ কোণে অনবরত তোমার চোখের জলে জিঁজতে থাকা অভিমান, সেদিন কংক্রীট বুকে বৃষ্টি দিয়েছিল;
রোদ্দুরও মেখেছিল চোখ,
যখন এক মুঠো শিউলি ফুল এনে রেখেছিলাম তোমার আঁচলের ওপর;
সমস্ত অভিমান ভুলে, তুমি তখন হঠাৎ মেঘচ্ছটার পর ঝকমকানো স্বচ্ছ আকাশ!
তোমাকে প্রেম নিবেদন করিনি বলে হয়ত চড়ুইভাতি করা হয়নি ঠিকই।
কিন্তু শঙ্খচীল দেখেছি রোজ...
পশ্চিমের রক্তিম আলো- তোমার চিবুক ছুঁয়ে নেমে যেত পাহাড়ের গা বেয়ে,
শেষবারের জন্য তোমাকে ঘরছাড়া করবে বলে, বেদুইন-এর দলও তখন ঘরে ফিরেছে;
আর ঠিক তখনই তোমার অন্য প্রহর।
আলতারাঙা পায়ে,
আটপৌরে লাল সাড়ির আঁচলটুকু পিঠে ফেলে তুমি এসে দাঁড়াতে তুলসীতলায়:
কুণ্ডলি পাকানো অন্ধকার জট ছাড়াতো সন্ধ্যাপ্রদীপের দোদুল্যমান শিখায়-
কিঞ্চিত দৃশ্যমান হত তোমার ডানদিক এর বুক ঘেঁষা সরসে কালো তিল।
তারপর দ্বীপশিখা আরও উজ্জ্বল হলে,
ভদ্রাসনে বসে তোমার কপাল ঠেকত মাটিতে;
এভাবেই সারা হত প্রণমি।
এরপর তুমি শাঁখ বাজাতে।
তোমার গগনচুম্বি শঙ্খধ্বনিতে আমি হাজার শঙ্খচীল দেখেছি রোজ।
সাঁঝবাতি, তবে মুক্তি দিওনা কখনও তোমার আচ্ছাদন থেকে...-
এক দুই তিন-
বুকাই তাক্-ধিনা-ধিন্-ধিন্!
তিন চার পাঁচ-
বুকাই শিখল সহজ পাঠ!
যখন বুকাই ছয়,
মনে তার অচিনপুরী জয়।
এখন যেই না সাত'এ পা,
ওমা! অবাক কান্ড দেখে যা!
বুকাই রূপকথাদের দেশে -
যাচ্ছে মেঘের ভেলায় ভেসে...
সেথা নানান রঙের পাখি,
হয়ে আলোয় মাখামাখি-
বাজায় রবির বীণ:
বুকাই, শুভ জন্মদিন!
-
ভাঙছি আমি, ভাঙছ তুমি,
ভাঙছে ভীতও বিশ্বাসের;
খুঁজছে চড়ুই ভাঙা বাসা তার,
কোথায় পাবে আস্থা সে!
ভাঙছে দেওয়াল, ঘর-বাড়ি ছাদ-
বর্ষাতিহীন ফুটপাথে;
ভাঙছে হৃদয়, ভাঙন জমছে
একটু করে রোজ রাতে।
কাল সারাদিন আমি ভেবে দেখেছি:
কোনখানে ঠিক খামতি ছিল?
কেমন ঝড়ে উপড়ে গেল, আমাদের
সম্পর্ক'র নিটোল ভীতগুলো?
আজ সকালে কান্না মেখে গালে
বলে গেলি, "একটু বিশ্বাস করো"...
অবিশ্বাসের কোষগুলো বিষম ব্যথায়
চিৎকারে বলছে,"আমায় তুমি ঘেন্না করো"!!
-
বুকপকেটে আর্তনাদী তোমার চিঠির খসড়া
সপসপে মন চোখ ভেজালো বৃষ্টিতে এক পশলা-
সারাটাদিন কেমন ঝলমলিয়ে যাবে
সবুজ ঘাসের গায়ে যেমন নকশা কাটে রোদ,
তেমন তোমার দ্বিপ্রহরে একলা ঘরের বন্ধু পাবে;
পারলে তোমার মন খারাপের গল্প বলো তাকে,
দেখবে সবুজ ও তখন অঝর ধারায় কাঁদে।
হঠাৎ যদি মন ভিজে যায় আনন্দ উচ্ছ্বাসে-
দেখবে কেমন কচিপাতারা তোমার সাথেই হাসে;
একখানি মেয়ে নূপুর পায়ে সবুজ স্বপ্ন বোনে-
আহা সাবধানী হও, কখনো তাকে ব্যাথা দিওনা
নিজেরও আনমনে!-