মিষ্টি একটা দিদি, বন্ধুত্ব প্রাণে ভরা,
ডাউন-টু-আর্থ ভাষা তাঁর কবিতায় পোরা।
দিদির সঙ্গে জুড়তে পারো 'দিদিমণি'র মুকুট;
ম্যানেজমেন্টও ভালোই করেন, পারেন ফোটোশ্যুট।
লিখতে থাকো এইভাবেই, চলতে থাকুক কলম,
কল্পনাটা কোনোদিন যেন না পড়ে যায় কম।-
কখনো জলরঙের আল্পনায়,
কখনো তেলরঙা মাখামাখি,
আবার কখনো চারকোল আর
পেন্সিল স্কেচের গম্ভীর আলোছায়ায়
মিশে একাকার হয়ে যায়।-
থাকতে পারলে না তো কী? আছো মনের পাশে
বন্ধুত্ব চলতে থাকুক বয়সের তফাৎ বিহীন ঘাসে-
তল্পি নিয়েই জীবন যাপন, তল্পাগুলো অল্পরকম বেশি,
কেউ বলছে করোনা আর কল্কিতে মিল ভীষন,
বায়োওয়েপন নাকি মডার্ন অসি!
গুজব রটে একশো হাজারখানা,
উপদেশও রটছে লাখে লাখে;
ড্রাইভ ভরে বই দিয়ে সব লোকে,
মিডিয়াতে হোমরা সেজে ইস্ক্রীনে চোখ ঢাকে।
সবার হাতেই ঢালাও এখন সময়,
পারলে সবাই চিকিৎসাতেও আপন বিদ্যে ফলায়।
আমিও তো একই দলে পড়ি,
প্রতিদিনের কাজকর্মের হিসেবনিকেশ করতে গিয়ে
অঙ্কতে সব বেমক্কা ভুল করি।
তবুও, অঙ্ক মেলে শুন্য ক্ষেত্রফলে।
রোজ রাতে চোখ বোজার আগে একই ভাবনা ভাবি,
কাল সকালেই মিডিয়া উঠবে বলে,
রাতারাতি দূর হল দুর্যোগ,
কেউ জানেনা কোন সে মন্ত্রবলে।-
শুনেছি তুমিও নাকি মন খারাপে ভীষণ রকম
একলা থাকো আমার মতো?
তুমিও চোখের কোণে জলটা ভরে
চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকো?
তোমারও মেঘের ডাকে বুকের মাঝে
হাপর চলে হামলে পড়ে?
তোমারও শীতের রোদে আদুল পিঠে
জাফরি দিতে ইচ্ছে করে?
যদি সব উত্তরেতেই এক নিমেষে হ্যাঁ বলে দাও
এক কথার ওই চোখের ভাঁজে,
এসো তবে একসাথেতেই মুহূর্তদের নিমিত্ততে
দু'হাত থাকুক আঙুল খাঁজে।-
এক যে ছিলেন গড়পারের ওই ভদ্রলোক,
আবোল তাবোল লিখেই বানান কল্পলোক।
উদো-বুধো, ন্যাড়াও আছে, গেছোদাদাও,
খুড়োর কলে নাম কিনেছেন চন্ডীদাসও।
সপ্তসাগর পাড়ের সেই বুড়োও আছে,
বড়বাবুর গোঁফটা আজও হারিয়ে গেছে।
সেই রাজার হাতেই সৃষ্টি হল বোম্বাগড়ের,
বেনিয়াটোলার ষষ্ঠীচরণ পালোয়ানের।
হ্যাংলা আছে হুঁকোর মত, কিম্ভুতও নেই বাদ,
কুমড়োপটাশ আসছে দেখে চড়তে বলেন ছাদ।
সেই রাজারই সৃষ্টি অমর পাগলা দাশু,
লিখছে বসে আজ কবিতা একটা ধাঁসু।
জন্মদিনে সেলাম জানাই আসল দাশুর স্রষ্টাকে,
নকল দাশু বলছে শুধু জয়তু সুকুমারকে।-
আমরা বড্ড আস্ফালন করি। 'তোমার জন্য এই করেছি, তার পর তোমার সাহস কী করে হয় কথা বলার?' এরকম বিশ্বাস নিয়ে বেঁচে আছি।
কারুর সাথে সম্পর্ক শেষ হলেই তার প্রতি সম্পূর্ণ বিষটা উগরে দিই। সে 'কী করেছিল, কী করেনি'-র হালখাতা নিয়ে বসি। ডান-বাঁ না মিললেই তার চোদ্দপুরুষ উদ্ধার করি।
হোয়াটস্যাপে ডিপি উড়িয়ে আর সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে দুঃখ প্রকাশ করি। জোকার তো এখন সবার স্টেটাসে।
কিন্তু, এতে কোথাও গিয়ে খোরাক হয়ে যাই না?
দুঃখটাকে 'ব্যক্তিগত' রাখতে শিখুন। সেটাকে 'প্রাইভেসি' বলে।
ওই যে জিনিসটা দিয়ে আপনার স্টেটাস কারা দেখবে, সেটা যা দিয়ে ঠিক করেন? ওটাকেই 'স্টেটাস প্রাইভেসি' বলে।
প্রাইভেসিটা জীবনে রাখুন। স্টেটাসে নয়।-
সেবার ওরা সরিয়েছিল তোমার মুকুট পাওয়ার লোভে,
নানান মিথ্যে অজুহাতে, ড্রেসিংরুমের চোরা ক্ষোভে।
ভেবেছিল কলকাতার এই 'বাংগালী' আর করবেটা কী?
ময়দানে আর আসবে না তো, খুঁজতে আমাদেরই ফাঁকি;
এইটা বড় ভুল ছিল যে, ভুলেওছিল একটা কথা -
মহারাজা রাজাই থাকে, 'অবসর'-এর পরেও তথা।
সেই রাজা আজ ফিরছে আবার সম্রাটেরই মুকুট নিয়ে,
সভাপতির সিংহাসনে বসবে আবার দীপ্ত হয়ে।
ভক্ত হয়ে সেলাম জানাই আবার মহারাজকে এই,
চলতে থাকুক রাজত্ব আর জমুক খেলা বাইশ গজেই।-
we love to love and live to be loved.
but that doesn't happen always.
and here we are:
bearing and bargaining with the burdens of our lives;
making love with substitutes.
it is not about you only;
it is about me,
it is about people whom we don't know.
precisely, it is about US.
...This Is Known As Life...-