আমাদের ছোটবেলা গুলো ছিল পঞ্চপান্ডবদের গল্পের মতো, আমরা ছিলাম গোয়েন্দা।
তাছাড়াও ছিল সাইকেল সাফারি।
কত রাস্তা খুঁজে বের করতাম, ভীষণ মজার।
কখনও আমরা ভাইকিং দের দেশের মানুষ হতাম।
বৃষ্টিভেজা দুপুরে জল পাড়িয়ে আবিষ্কার করতাম আশ্চর্য সমস্ত লতা পাতা জলের জীব।
তখন বৃষ্টি হলেই অপেক্ষায় থাকা।
থামলেই ছুট।
রবিবার গুলো ছিল ভোজের দিন,
দিনের বেলায় চড়াইভাতির দিন।
ছোট ছোট ডাইরীতে সিনেমার হিরো হিরোইনসের ফটো লাগিয়ে রাখতাম।
সরস্বতী পুজোয় মায়ের শাড়ি পরে বের হওয়া
আর স্কুলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটানো ।
এর সাথে ছিল একদল বন্ধু।
কে কখন কার বাড়িতে দুপুরে কে ভাত খাচ্ছে,
কে কার বাড়িতে সন্ধ্যা গড়িয়ে আড্ডা মারছে,
সেই সব নিয়ে মাথা ব্যাথা ছিলনা কারো।
ছোটবেলা থাকে না, থেকে যায় স্মৃতি
সবুজ শহরটাও আর সবুজ নেই,
নগর হওয়ার সাথে সাথেই মুছে গেছে অবুজ ছোটবেলার স্মৃতি গুলো।
শুধু এখনো বৃষ্টি হলে
টিনের চালের শব্দ শুনতে বারান্দায় দাড়াই।
আর প্রচুর ইচ্ছে করে জল পাড়িয়ে পাড়া বেড়াই।
সে আর হয়ে ওঠেনা।
কিন্তু ছোটবেলার কেউ হঠাৎ সামনে এসে দাঁড়ালে
সেই সব স্মৃতি সজিব হয়ে যায়
প্রিয় বন্ধু আমার,
তুই আসায় তেমনই কিছু হয়েছে।
.
-
এক নিষ্পাপ প্রাণের ভালবাসা নিয়ে এসেছিলে প্রভু।
তার ছোট ছোট পায়ের আদর দুষ্টুমি আর চঞ্চলতা নিয়ে এসেছিলে বুঝি আমার মন রাখতে?
তাও চলে গেলে এতো তাড়াতাড়ি!
ইচ্ছে করেই চঞ্চল আর দুষ্টুমি ভরা দুট চোখে চেয়ে থাকতে,
কাছে এসে বসতে সবটাই বুঝলাম সব শেষ হওয়ার পরে।
জানি তোমাকে পাওয়া কঠিন কিন্তু তোমার মায়া কাটানো তো আরো কঠিন।
সেই নিষ্পাপ চোখ দুটোর মাঝে যে তোমার অসীম ভালবাসা লুকিয়েছিল সে তো বুঝিনি তখন।
যখন বিদায় নিলে সেই ছোট্ট শরীরের মায়া কাটিয়ে
আমার কাটল ভ্রম।
বুঝলাম তুমিই ছিলে, এসেছিলে আমারই জন্যে।আমি যে চেয়েছিলাম তোমায় দেখতে,
সে যে রূপেই হোক।
এখন গোধূলি বেলায় অনুভবে জানলাম,
এমন মধুর মায়া শুধু তুমিই করতে পারো প্রভু।
সাথে সাথে কষ্টও পাও ।
ঠিক ততটাই যতটা আমি পাই।
তবে আরো একটু কষ্ট করো প্রভু,
আমার আমিত্বকে যেন পারি ঝেড়ে ফেলে দিতে, সে সুযোগ দিয়ো।
পথের শেষে তোমার অসীমতাই যেন হয় নতুন পরিচয়।-
যে পথ দিয়ে আর কোনোদিন তুমি বাড়ি ফিরবে না।
সেই পথ পায়ে পায়ে নিয়ে গেলো আমাদের তোমার গোছানো বিশাল পরিবারের কাছে।
কিন্তু তুমি নেই!
সব কিছুর মতোই সে পথও থেকে যাবে।
আর তার সাথে তোমার এক আকাশ সমান পথের দাবী গুলোও।
পথ জানে পথের পাশে পাশে হেঁটে কি ভাবে এক একজন জ্যোতিষ্ক হয়ে যায়।
আমরা শুধু সেই জ্যোতিষ্কের কথা মনে রাখি।
তার পথের দাবী গুলোকে বুকের মধ্যে গেঁথে নিয়ে অনুসরণ করি।
সাথে অনুশোচনা করি।
হারিয়ে যাওয়া সময়ের রথের চাকার সাথে কানে বাজে
আর কখনোই শুনতে না পাওয়া আওয়াজের প্রতিধ্বনি।
"আমি শৈবাল বলছি!"
On 1st March 2025 Pishemoshai sent me a voice massage in WhatsApp..
"আমি শৈবাল বলছি...আমি বাড়ি ফিরে এসেছি..!"
-
Read books.
History teachs us to open up our creative mind.
And to live a life ahead of time!-
No matter what I won't left you even in death.
Death will be the transfer of this body the name and the sexual identity.
Dear self we are same, we are just a energy, you and me we have some work to do, and once done we will go back to energy level again.
Love you.-
ভালোবাসায় স্নিগ্ধতা আনে সোহাগের পরশ।
স্মৃতিতে তখন থাকেনা কথা থাকে শুধু কোমল উষ্ণতা।
আকাশের গায়ে রোদ গড়ায়, আর আলিঙ্গনে মুহূর্ত।
তারই মাঝে কোথাও তান ওঠে অজানা রাগের।-
Busy roads and rain
The retro life and rain,
The modern girl with an age old heart and rain!
Broken and painful and rain!
Rain and rain!
Love is contemporary, though heart breaks are!-
Let's enjoy togetherness, friendship and companionship.
Let's be friend rest of the life, always forever.-
রাগে অনুরাগে বাজে সপ্ত সুর।
কুহক ডাকে তারই মঞ্জে,
সে এক মোহময় সময়
সে এক আলাপে টানে ভরে যাওয়া বন্ধন।
বন্দিশ শুধু মনের থেকে হোক।
বন্ধিশ হোক আত্মজ এক রূপ।
আলোর স্রোতে বাজুক ঠুমরী ঠাট
কখনো দ্রুত কখনো মন্দ তালে।
আলোর ঢেউ উঠুক প্রাণে প্রাণে।
বাজুক নতুন সুর সেতারের তারে।-