শহর জুড়ে যেন প্রতিবাদের মরশুম,
বিপ্লব জেগে আছে,ন্যায় দেয় ভাতঘুম।
শহরকে কেউ উন্নাও বলে, অনেকে বলে হাথরাস,
কলকাতা-ও বলে লোকে,কেউ বলে পরিহাস।
যতবার চোখ রাঙিয়েছে অন্যায়ের ছোঁড়া গুলি,
ততবার গর্জে উঠেছে লেখকের কলমের কালি।
সততা যখন মুখোশ পরে শঠতার রূপ ধরে,
প্রেমের শীৎকার বদলে যায় যন্ত্রণা চিৎকারে।
আজ আবার তোমার নামকরণ হবে, সীমন্তিনী।
লাল-কমলা-সবুজ ছাড়ো,
রঙের হিসেব ভীষণ শক্ত,
আয়নায় আবার নিজেকে দেখো,
সীমন্তিনী-র সিঁথি-তেও তিলোত্তমার রক্ত।-
চোখে দৃশ্যমান অন্ধকার,
নিঃশ্বাস-এর শব্দময় নৈঃশব্দ্য,
আর....
আবেগের বেগহীন অনুপ্রবেশ।
এখন আর সবসময় একা লাগে না, সীমন্তিনী।
শুধু ভিড়ের মাঝে বড্ড একা লাগে।
একা থাকার থেকেও একা লাগা বেশি যন্ত্রণার।-
দিনের ক্লান্তি অবসাদ হয়ে লেগে থাকে রাত্রির ঠোঁটে,
আলগোছে গিলে নেয় কার্নিশের নিশাচর পাখির ডাক,
ম্লান জোছনার শাড়ির আঁচলে খুঁজে ফেরে চেনা গন্ধ,
শেষ ট্রেনের সাইরেন যেন বলে যায় - 'আরেকটু থাক।'
মেঘের আড়ালে মুচকি হাসে নাম-না-জানা তারা,
শ্যামের বাঁশির টানে ব্যাকুল হয়ে ওঠে রাধিকার কান,
খেয়ালী রাতে তোমার স্পর্শ ভাসে স্মৃতির চৌকাঠে,
অবাধ্য চিন্তা ভুলে একটু ঘুমোও, সীমন্তিনী।
আমি ঘুম হয়ে জেগে থাকবো তোমার আঁখিপল্লবে।-
শিক্ষক (উঁচু গলায়) - খাতায় লেখো 'উইই মেনন্ আরর্ গ্রেএএট্'।
সবাই - We, men are great.
পিতৃহীন এক ছাত্র - Women are great.
নারী The Boss.-
ভালোবাসার বয়স বাড়ে, সম্পর্ক বৃদ্ধ হয়।
বারবার সংজ্ঞা বদলে যায় প্রেমের।
সম্পর্ক-টাও মহামারীর মতই সংক্রামক।
আগে ভালোবাসা লেগে থাকত
চাদরের ভাঁজে আর কপালের ঘামে।
এখন ভুলে যাওয়া টিফিনবক্স, দেরী
হওয়ার ফোন আর শেষ মাছের টুকরো-টা
বারবার মনে করিয়ে দিয়ে যায়,
আমি আজও তোমাকেই ভালোবাসি, সীমন্তিনী।-
John was distributing food-packets among the church-orphans on his birthday in front of the Church-gate.
Raju had been starving for three days.
The aroma of Eid-special Biryani from a nearby hotel was teasing him since morning.
Finally, he went towards the Church-gate and spread his hand for food.
John - "What's your name? Are you a Christian?"
Raju - "I'm hungry."
'Faiths' shattered, 'Hunger' became the religion.-
মাতৃত্ব বলে আসলে কিছু হয় না জানো।
মাতৃত্বের শিরদাঁড়া ভেঙে দেওয়া হয়,
জিভ দু-টুকরো করে উপড়ে নেওয়া হয়,
আর আমরা বারবার বোবা হয়ে থাকি।
জাত-পাত, ধর্ম, বর্ণ, বয়স বড়ই ঠুনকো।
জেনে রেখো তুমি শুধু একদলা মাংসপিন্ড,
যার বক্ষে শুধুই স্তন, হৃদয় কোথাও নেই।
আজ ভাবি হয়তো তোমার ভালোর জন্যই
জন্মের আগে ভ্রূণে তোমায় শেষ করা হয়।
দিনশেষে বাস্তব-টা মনে রেখো, সীমন্তিনী।
তুমি কেবল এবং কেবলমাত্র একজন নারী।
রাতের বেলা রাস্তায় পুরুষের হাত থেকে
বাঁচতে সঙ্গে অবশ্যই একজন পুরুষ রেখো।-
গেলাসের তলানি থেকে আলগোছে ঠোঁট ছুঁলো বছরটা।
নিঃশেষ করলে গেলাস, বছর আর নিজেকে।
এই দিনটায় বারবার তুমি পুরোনো-কে গিলে নাও।
তারপর অপেক্ষা করো নতুন কোনো গেলাসের।
কিন্তু এবারের মত কখনও, কোনোবার দেখিনি . .
চোখ থেকে গালে বছরটাকে গড়িয়ে পড়তে।
তুমি খুব ভীষণ রকমের স্বার্থপর, সীমন্তিনী।
বছর-টাকেও এক বছরের বেশি ভালোবাসলে না।-
এই মহাসমুদ্রে ভেসে বেড়াই, চলো।
অনন্তের মাঝেই জীবন খুঁজে নেবো।
ভাসতে ভাসতে জীবন-টাও দেখবে
জলের মত সহজ হয়ে গেছে।
সুখে থাকার অজুহাত ত্যাগ করো।
বেঁচে থাকার ঝুঁকি বেছে নাও।
কিসের এত দুঃখ করো বলো তো?
সম্মুখে অসীম অতল নোনাজল, সীমান্তিনী।
তোমার চোখের দু-ফোঁটা সাগরে মিশলে
সাগরের দুঃখের ঘনত্ব বাড়বে না।-
Uss raat phir humne
Yaadon ko jaalaye the.
Diye bujh gaye.
Dil jalta raha. . .-