হাজার হাজার নক্ষত্রের মতো ফুরিয়ে গিয়ে
তারপর আলো হয়ে বেঁচে থাকতে চাই না।
আমি বাঁচতে চাই বৃষ্টির অগুনতি ফোঁটাগুলোর মতো।
কখনো লুকিয়ে মেঘের মাঝে
আবার কখনো প্রকাশ্যে মাটির বুকে ঝড় তুলে।
কিন্তু নির্ভয়ে।
বাঁচার মতো বেঁচে থাকা।
আনন্দে।-
ডানা... read more
সাধারন একজন
আমি সাধারণ হতে চাই।
ঠিক রাস্তার ধারে বসে পাঁচ টাকায় কেন
প্লাস্টিকের চায়ের কাপে চুমুক দেওয়া ওই
ভ্যানওয়ালার মতো নিশ্চিন্ত একজন সাধারণ হতে চাই....
(বাকিটা ক্যাপশনে)
-
ঝড়
কৃষ্ণচূড়া চাদর পেতে বসেছে,
বিকেলে নাকি জোনাকি আসবে,
একসাথে কালবৈশাখীর বৃষ্টিতে ভিজবে বলেছে।
ঘর ভাঙলে ভাঙুক ওদের,
তাতে কিছু কি যায় আসে!
ঝড় আসবেই,
ঘর ভাঙবেই প্রতিবার।
ঝড়কে ওরা পরোয়া করে না।-
অনেক অপেক্ষার পর কথাগুলো ভীষন মনখারাপ করে,
আর দু'চোখে সাঁতার কাটে ছেঁড়া ঘুড়ির লেজ ধরে।
বন্ধ জানালার ওপাশে মেঘেরা বারবার ফিরে আসে,
অবাক হয়, বৃষ্টির দল আমার চোখে কিভাবে ভাসে !
-
দুদিকেই শব্দ পারাপার বারণ।
- কী খুঁজছেন, কারণ ?
- ঐ একটাই ভয়, মনের সংক্রমণ।-
শরীরের সব রক্ত ঢেলে
ভয়ের কবর ভিজিয়ে
সাহসের চারা পুঁতেছিল যারা,
তাদেরই বংশধর অন্ধ চোখে কুঠার ধরে
আজ ধ্বংস করে বটবৃক্ষের শৈশব, আর
কবর খুঁড়ে তুলে নেয় ভয়ের শব।
এরপর বিদ্রোহী যত শব্দ এসেছিল
সবাইকে মেরে তারা করেছিল বোবা।
তবুও তারা জানে না,
সত্যের প্রকাশ যদিও বারণ ভয়ের ধরাধামে,
সেখানে,
সমুদ্রের খোঁজে নদীও ধীরে ধীরে
গিরিখাত ধরে নামে।-