অসংলগ্ন প্রশ্ন
যে জাহাজ ফেরেনা চেনা বন্দরে
তার নাবিকের দিগভ্রম হলে ক্ষতি কি!
কেউ কি নেবে মাঝ সমুদ্রে তার ভরাডুবির ভার?
অমাবস্যার ঘোর অন্ধকারে
পথ হারায় যে জোনাকিরা
খোঁজ কে রাখে - তাদের ঘরে ফেরার খবর?
দিনের ব্যস্ততা আর নিয়নের সন্ধ্যার ব্যবধানে
নামহীন, প্রাণহীন বিকেল গুলোর
নির্বাসনের খবর কেউ রাখো আজও?
ধূলিকণা কে গুরুত্ব দাও কেন?
মেরুদন্ডহীন, কেবলই থিতিয়ে পড়ে।
শুধু আসবাব নোংরা করে, তাই বিরক্তিকর?
ধরতে গিয়েও ধরা যায়না যে স্বপ্ন!
যে স্বপ্নেরা অন্যের স্বপ্নবন্দী হতে চায়না,
সেগুলোও আসলে স্বপ্নই রয়ে যায় না কি?
~ মূক_কলম
-
তবুও কেন দ্বন্দ্ব!
🌲সহজ কথা সহজে যায় না লেখা, তবুও যতটা পারি সহজবোধ্য হওয়ার ... read more
It's the colourless existence
It's the unitless quantity,
Burn you down from the inside!
Like a spell bound made by the Sinister!
It's the force put you down.
The whole world seems as if disguiser.
At this point your energy inclines to zero!
It's the agony of fizzle!
It doesn't bleed!
Yet bleeds your rogue state!
~mute_pen
-
If loneliness is your only one companion, don't be upset! Make it your weapon..use it as a drug for survival.
-
ফিরে দেখা কবিতারা
প্রতিদিন ভাবছি আমি একটা কবিতা লিখবো,
তোমাকে নিয়ে, আমাকে নিয়ে,
নিত্য যারা খবরের শিকার হয় তাদের নিয়ে,
সর্বপরি বিশৃঙ্খলা বর্ণনার নিমিত্তে।
কবিতারা বিনি পয়সায় চাল ডাল খায়,
কেমন মুখে পর্দা বেঁধে রাখে..
হয়ত অভাবের ছাপ লুকোতে চায়,
হয়ত বা অর্ধসিক্ত জিভটা লুকিয়ে রাখে।
কবিতারা কর্মহীন হতে থাকে,
গ্রাম ছাড়া হয়েও গ্রামেই ফিরে আসে।
আসলে কেউ তো ওদের আপন করেনি!
গ্রামের ভিটেটাই সবচেয়ে আপন!
কবিতারা নিশ্চুপ,মুখে যেন কুলুপ আঁটা!
বিলেতি রোগের প্রকোপ
আর স্বদেশী পঙ্গপালের দাপট,
সবে মিলে যেন ছন্নছাড়া!
কবিতারা আশ্রয় হারিয়েছে,
ত্রাণ শিবিরে ছবিবন্দি হয়ে ফেরত আসে
ত্রিপলের নিচে খুঁটি আঁকরে থাকে,
ভরসা করা যায় এমন তো কোনো খুঁটি নেই!
উন্মত্ত নদীর রক্তচাপ বেড়েছে,
সুযোগ পেলেই ঢেউয়ের ছোবল মারে,
কবিতাদের ঘরে বানভাসি
দুয়ার থেকে শস্যক্ষেতে নোনাজলের রাশি।
কবিতারা বেপরোয়া, মৃত্যুসম হাতছানি,
কবিতারা অতি বাস্তবতার শিকার..
মুহুর্তে ছড়িয়ে পড়ে এদিক সেদিক,
আর খবর ওয়ালাদের বিক্রি বাট্টার পাথেয়।
-
ধোঁয়াদের দেশে মায়াবী ভেলা।
সময় চড়ে পাড়ি দেয় যুগান্তরে,
শেষ শুরু বিলীন হবে জন্মান্তরে।
সূত্রে গাঁথা সৃষ্টি লয়ের কাহিনি
এক একটা চরিত্র বিবর্তনের বাহিনী।
ধোঁয়াশায় মেশে ছায়াদের খেলা,
ধোঁয়াতে পরিসমাপ্তি প্রবাহের বেলা।
-
যা কিছু ভালো তা সমাজের এক স্তর থেকে অন্য স্তরের মানুষের মধ্যে সদৰ্থক ভাবেই প্রতিসৃত হয়, তবে যা কিছু খারাপ সেটা নঞর্থক রূপেই সবার নিকট প্রতিবিম্বিত হয়। কিন্তু যদি ঠিক এর উল্টোটা ঘটে থাকে কিংবা দীর্ঘদিন বিক্ষিপ্ত ভাবে কিছু ভূল মতাদর্শ প্রতিফলিত হতে থাকে অথবা অমানবিকতার মাধ্যমে জোরপূর্বক ঠিক বেঠিক - এর যথাযথ গুনাগুন বিচ্ছুরিত হতে থাকে, তবে সমাজের সর্বস্তরে চিড় ধরে, ছিদ্র জন্মায়! অার সকলের অজান্তেই প্রবেশ করে অতিবেগনী রশ্মি, যার নৈঃশব্দিক ভয়াবহতা ঠিক কতটা সুদূরপ্রসারী তা ধারণাতীত!
এক্ষেত্রে মানুষই সব কিছুর মাধ্যম।
-