A long walk in twilighted pavement,a warmth hug and a deep kiss....not at all.A warmth handshake with smiley face,some uneasy moments,a piece of shared chocolate and the story continuous........
-
They kissed hard,and she rolled down on him
The glass panel sighed making love in the rain-
ভালোবাসাটা নাইবা হলো
বন্ধুত্ব টুকু থাক।
ঠোঁট টা ছোঁয়া কি খুব দরকার
নাহয় কাঁধে হাতটা যাক।-
ধুত্তেরি !!বলে অনন্যা টেবিলের একপাশে দ্বাদশ শ্রেণীর পদার্থবিদ্যার বইটাকে সরিয়ে দেয়, ধুপধাপ করে সিঁড়ি বেয়ে ছাঁদে চলে আসে। আসন্ন পরীক্ষার দুশ্চিন্তা গুলোকে সরিয়ে সামনের মিত্র বাড়ির অন্ধকার রোয়াকের দিকে তাকিয়ে হেসে ওঠে।সৌর্যশদা প্রতিদিনের মতো দীপ্তকদার কাঁধে অন্তরঙ্গ ভাবে মাথা রেখে বসে,দীপ্ত সৌর্যের চুলে বিলি করতে করতে ভাবছিল কালকে অফিসটা ডুব মেরে কাছেপিঠে কোথাও সৌর্যকে বাইকে করে ঘুরে আসবে কিনা ।
দূরে গলির কাছে হলদে বাতিগুলো জ্বলে উঠতেই ঘরথেকে মেয়েগুলো ঢোলা শাড়িতে বেরিয়ে আসে, দেখতে দেখতে পুরুষদের জটলাও বেড়ে যায়। তবে অবন্তিকার ওসব দিকে ভ্রুক্ষেপ নেই,মাথার বেলিফুলটাকে ঠিক করতে করতে একজোড়া উদাসীন চোখকেই খুঁজে বেড়াচ্ছিল।আকাশ এতক্ষণ নির্বিকার ভাবেই হেঁটে আসছিল,জটলাটা দেখেই হাতের তেলোতে রাখা লালগোলাপ আর চকোলেট টাকে আড়াল করে নেয়। দূরে অবন্তি কে দেখতে পেয়ে একটু দ্রুতপায়ে ই এগিয়ে যায়।
"দেখো দেখো তোমার কথাতেই বেলিফুল গুঁজেছি"--ভেতরে ঢুকতে ঢুকতে অবন্তির উচ্ছছিত হাসি দেখে আকাশ নিষিদ্ধপল্লীর সমস্ত নিষিদ্ধটা বেমালুম ভুলে যায়। অবন্তিকার কানের কাছে মুখ নামিয়ে আলতো কামড় দেয়, বলে ওঠে--চ পালিয়ে যাই।
রাত আর একটু গাঢ় হয়, চাঁদটাকেও স্পষ্ট দেখায়।অনন্যা নীচে মায়ের ডাক শুনতে পায়,দীপ্তও ভাবনাটা বলে ফেলে, নিষিদ্ধপল্লীতে দুটো চঞল ছায়ামূর্তিকে হাত ধরে আসতে দেখা যায়।-
গঙ্গাতীর, হেডফোন, হাতে হাতটা থাক
নাহয় প্রথম চুমুটা আর একটু সময় পাক।-
-কিরে অমন গোমড়ামুখো হয়ে কেন আছিস, কিছু হয়েছে? কুশল ঠিক বুঝে উঠতে পারেনা।
-আমার হাতটা তো একবারের জন্য ধরতেও পারতিস্।পর্ণার অভিমানের রহস্য উন্মোচনে আতেঁল মার্কা একটা হাসি হেসে কুশল একটু পাশে সরে আসে।
-আরে আগে বলবি তো ,জানিস তো আমি একটু অগোছালো,মাথায় কম ঢোকে।কুশল হাতের মধ্যে কোমল উষ্ণতার সান্নিধ্য টের পায়,সাপের পাকদন্ডীর মতো দুটো হাত আর একটু দৃঢ় হয়।
পর্ণা এবার বাঁ হাতটা উঠিয়ে নিয়ে আসে।বেগুনি চকোলেটের প্যাকেটটাকে দেখা যায় একবার ঝলসে উঠেই পর্ণার দাঁতের কামড়ে ক্ষতবিক্ষত হতে।কুশল এক অজানা আবেশে চোখ বন্ধ করতে করতেই শুনতে পায় স্বরটাকে ;
-ঢং,অন্যবেলা তো সব বুঝিস,খালি আমার বেলাতেই......পর্ণা প্যাকেটাকে কুশলের মুখের কাছে নিয়ে যায়,জানি তো তোর খেতে ইচ্ছে করছিলো।
শেষ চৈত্রের আলোমরা বিকেলে স্কুলমাঠের এই রাস্তাটা হয়তো আরো একটু প্রাণের ছোঁয়া পেল। ভবঘুরে বাতাস নিখুঁত বিনুনি আর জেল দেওয়া চুলটাকে কিছুটা অগোছালো করেই পাশের কৃষ্ণচূড়ার ঝাড়টাকে আঘাত করল। কৈশোরের প্রেম ও হয়তো একাদশ শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হল।-
-'ওগো জানালাটা বন্ধ করো না,জলের ছাট আসছে তো'কাপপ্লেটে চা ঢালতে ঢালতে অদ্রিজা বলে ওঠে।
-'কতদিন তোর সাথে বৃষ্টিতে ভেজা হয়নি বল অদ্রি'পুরু কাঁচের চশমাটা আরো একটু ওপরের দিকে ঠেলে নেয় বছর পঁয়ষট্টির পিয়াল।
অদ্রিজা কাপটা পিয়ালের দিকে হাত বাড়িয়ে এগিয়ে দেয়
-আবার ,কতবার বলেছি না আমার ওসব সখ ছোটবেলাতেও ছিল না,আর এখন এই বয়সে এসে...'অদ্রিজার গলাটা হঠাৎই কেমন যেন ভারী শোনায়।
পিয়াল একটু ঝুঁকে আলতো করে অদ্রির হাতের উপর নিজের হাতের ভার দেয়।
-আমার সাইনাসের সমস্যা আছে শুনে প্রথম আলাপের দিনই নিমেষে নিজের এই স্বপ্নটাকে বিসর্জন দিয়েছিলি কেন?
অদ্রিজা চোখ তোলে, তার গাঢ় কাজল কালো চোখে
পিয়াল নিজের প্রতিবিম্ব দেখতে পেয়ে চুপ করে যায়।
বাইরে তখন বৃষ্টিটা আর একটু জোরালো হয়েছে,জানলাপথে একটা চেনা ফুলের গন্ধ ঘরময় উঁকি দিচ্ছে। দিনের আলো ফিকে হয়ে এসে টেবিলে রাখা উপন্যাসের বইটিকে আর একটু অস্পষ্ট করে তুলেছে।
সব ছাপিয়ে বাইরে কোন বাড়ি থেকে ভেসে আসে নারীকন্ঠ'বৃষ্টি তুমি থেকো আজ সাক্ষী হয়ে ঘরের কোণে;-
"On a dizzy rainy night two souls are on their cycle, hiding behind the shade of an old banyan tree.One is burning a cigarette,blow up some smoke to the others face that a little breeze flows and shivers two tiny lips.At quick, a hard pressure grip the others neck and four lips slip into each other"....That maybe merely for someone but for them it was their first feeling of hesitation, awkwardness and more over a pure desire.....They kissed.
-