আমি কাশ্মীর ফাইলস খুলবো! তুমি খুলবে সাচার কমিশনের রিপোর্ট! তারপর আমি সবরমতী এক্সপ্রেস দাঁড় করাবো! তুমি চাইবে গোধরা-র বদলা... ক্ষীপ্রতায় আমি তোমার হিজাব খুলে নেবো... তুমি হিংস্রতায় ভাঙবে আমার আরাধ্যা মাতৃমূর্তি!
তারপর শীর্ণ পকেটের দুই বিপ্লবী ওয়ালেট উপুড় করে কিনবো ভোজ্য তেল,জ্বালানীর গ্যাস! প্রিয়জন যখন হাসপাতালে বেড না পেয়ে আস্তাকুড়ের পাশে শুয়ে শেষ খাবি-টা খাবে? সেদিনও দেখবে কুম্ভমেলা আর তবলিঘ জামায়াত পরস্পরের প্রতি কাদা ছুঁড়ছে... সব ফাইলস-ই খোলা থাকবে। ঠিক যেমনটি থাকে কোনও লাভজনক বিপনী...
সেই মেয়েটির কাছে, মায়াময় শিউলি জমা ছিলো! সযত্নে রাখা ছিলো ভাঁটফুলের ঘ্রাণ... বন্ধক দেওয়া ছিলো দড়াটানা মোড়ের বসন্ত রোদ... সাজানো ছিলো চিরবিনিদ্র প্রেম... গল্প রাখা ছিলো অসফল চন্দ্রগ্রহণের...
সেই মেয়েটির কাছে কবি-ই জমা ছিলো... আর সে-ই ছিলো রবিরেণুলিপ্ত বিমূর্ত এক জীবনব্যাপী কবিতা... বেহেশতি যাপনের স্বপ্নের মতো!