ফাগুনের পবনে, পলাশের রঙে তোমার হৃদয় মাতে রাধারাণীর গানে।
ফাগুনের আবিরে রাঙ্গানো একুশের বসন্ত,উৎসবে মাতোয়ারা গোবিন্দবৃন্দরা।
রঙের মরশুমে ভালোবাসার ছোঁয়ায় স্বস্তির নিঃশ্বাস দোল যাএায়।
-
Hello I am Aritri a... read more
রামধনুর শহরে সব ইচ্ছে অপূর্ণ থাকলেও তোর সাথে থেকে যাওয়ার ইচ্ছেটা সম্পূর্ণ হয়েছে...
-
প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েও বিচ্ছিন্ন জীবন
উপহারে ছিল এক মারাত্মক বিষপানের মরন।
একক প্রতিশ্রুতি,একক দায়বদ্ধতা,একক অঙ্গীকার
ঘৃণ্য সমাজ, ঘৃন্য মানুষ, ঘৃণ্য পরিকল্পনায় একক চলন'ই ছিল মোর একমাত্র প্রতিকার।
-
যদি কখনো ভুল করে সাত'ঐ ফেব্রুয়ারি আবার দেখা হয়, ভালোবাসার স্মৃতি সৌধের উপর শিশির বিন্দু মিশ্রিত একটি স্নিগ্ধ লাল গোলাপ রেখে যেও, হয়তো তোমার পছন্দের আধুনিকতার খোলসে নিজেকে খাপ খাওয়াতে পারিনি, হয়তো সেকেলে'র চিন্তাযুক্ত হয়ে তোমায় আঁকড়ে ধরতে চেয়েছিলাম; মূলত তুমি কেন্দ্রিক হতে চেয়েছিলাম আর যেটুকু নাবলা কথা, কিছু অভিমান কোনো এক সময়ে ভুলবশত সৌধের কাছে এলে না হয় আবার তোমায় জানাবো। ততক্ষণ ভালোবাসা টি বাঁচুক অপেক্ষা'দের নামে।
-
শুভ শিক্ষার আলোড়ন,
বিদ্যার দেবী মহাভদ্রা, মহামায়া,
পদ্মনিলয়া।
মাঘের শুক্ল পঞ্চমী তিথিতে
বাগ্দেবী; তোমার চরণে
পলাশ,পদ্ম সহযোগে আনুগত্য
প্রকাশ করি।
কন্ঠে বিরাজ তুমি মা,সুর ঝঙ্কারে
ছড়িয়েও মধুর ভজন।
বিদ্যার দেবী মস্তকে দিও
জ্ঞান মোর, লিখতে পারি
আনন্দময় কবিতা সকল।-
শুনছো তুমি আমার অপেক্ষাতে থেকো,
যদি আবার স্বেচ্ছায় শেষ ট্রেনটি মিস করি, ভুল বুঝোনা আমায়, তোমার পছন্দের সব খাবারগুলো ফ্রিজারে ঢাকা রয়েছে, শুধু মাইক্রোওয়েভে ঘুরিয়ে নিলেই রেডি।
শুনছো তুমি আমার অপেক্ষাতে থেকো, আমি তোমার প্রয়োজনে সবসময় আছি কিন্তু আফসোস একটাই তোমার প্রয়োজন মেটাতে আমি তোমার কখনো প্রিয়জন হতে পারলাম না।-
ওই দেখো! আকাশের তারাগুলি কি যেন বলতে চাইছে, হয়তো জানতে চাইছে দূরের কোন এক অজানা শহরের কোন এক অচেনা মেঘের শহরতলির চিলেকোঠায় দাঁড়িয়ে মহাকাশের অসাধারণ প্রতিচ্ছবি উপলব্ধি করতে কেমন লাগছে মানবজাতি?
হয়তো প্রশ্ন করতে চাইছে প্রকৃতির এতো সুন্দর বৈচিত্র্যময় কর্মসূচির মধ্যে নিজেকে অপার সৌন্দর্যের মালিক বলে মনে হয় না?
মহাকাশের সূর্যের আলোয় আলোকিত প্রতিটি তারাদের প্রতিদিন জলজল করে জ্বলতে দেখে অথবা তারা খসা দেখে ছুঁয়ে দেখতে ইচ্ছে করে না?-
হয়তো এবার আর দূর্গা পূজোয় একসাথে পথচলা হবে না,
হবে না একসাথে ফুচকা খাওয়া বা ঝালমুড়ি খাওয়া।
মেট্রো স্টেশনের বাইরে তোমার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকতে আর হবে না,
হবে না হাতে হাত রেখে অনবরত ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।
তোমার পছন্দের রান্না গুলোর ঘ্রাণে আর আমার রান্নাঘর মাতোয়ারা হবে না,
হবে না কোন খুনশুটি, থাকবে হবে না কোন হাসাহাসি, আমার স্বপ্ন সুখের ঘরে।
দূর থেকে তোমার জন্য অপেক্ষারত হওয়া ছিল ভীষণ মধুর,
মাঝেমধ্যে না দেখার মধ্যেও ছিল অস্থিরতা,উত্তেজনা।
সময়ের স্রোতে স্মৃতি ভেসে ওঠে চোখের কোণে, অশ্রু হয়ে ঝরে পড়ে অবহেলা,অসম্মানে ভরা এক নারী জীবন।-
আলোর পথচারী ভেবেছিলাম যারে
অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে সেই প্রথম প্রহরে।
আলোর পথচারী ভেবেছিলাম যারে
কর্মব্যস্ততার অজুহাতে সেই করেছে অবহেলা মোরে।-
মনে পড়ে? কোন এক শীতের দুপুরে,মৃদু রোদের ছায়ায় একসাথে পথ চলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম।
মনে পড়ে তোমার? ভীষণ অভিমানি আমাকে ভালোবাসার প্রমাণ দিতে শীতের এক গোটা রাত বারান্দায় দাঁড়িয়ে কাটালে।
সময়ের সাথে জীবনের একঘেয়েমি ও পূর্বের মায়া অতি সহজেই কাটিয়ে নিজেকে দূরত্বের বাউন্ডারির মধ্যে আবদ্ধ করেছো তুমি, আর আমি সেই চিরকালের বোকা,তোমার অপেক্ষায় আজও হাজার বাতি জালিয়ে তোমার আসবার পথটি সাজিয়ে বসে থাকি।-