একটি মেয়েকে কখনো কারো উপর নির্ভরশীল হতে নেই। তাতে মেয়েটির আত্মসম্মান গচ্ছিত রাখতে হয়, যা যেকোনো সময় চলে যেতে পারে। তাই প্রতিটি মেয়ের নিজেই নির্ভরশীল হওয়া উচিত যেন কখনো আত্মসম্মান বিসর্জন দিতে না হয়।
-
শাড়ির ভাঁজে নাভি খুঁজিস,
শার্টের ফাঁকে ক্লিভেজ।
এইতো তোরা পুরুষ, আর
এইতো তোদের ইমেজ।-
রাস্তা ঘাট দালান বাড়ি
সবেতেই কংক্রিটের বহর;
যা মানুষের নয় হয়ে উঠেছে
চেতনাহীন জীবন্ত লাশের শহর।-
অনুমানের মাপকাঠিতে কারো
যোগ্যতা বিচার কোরোনা,
নীরব নদীও কখনো কখনো
ধ্বংসাত্মক হয়ে ওঠে তা ভুলো না ।-
যেদিন ক্লান্তিহীন
পূর্ণ অবকাশে
রহিবে না বসন্ত আর
এই নির্মল বাতাসে
যে রাত্রি বহিবে
অবিরত দীর্ঘশ্বাস
ঝরা বকুলের কান্নায়
ব্যথিবে সেদিন আকাশ
দূর হতে যদি দেখ চাহি
পারিবেনা চিনিতে আমায়
সেদিন বলবে বকুল
হে পৃথিবী
নিলাম চিরবিদায়।।-
এই জীবন একটা কথা খুব ভালো করে শিখিয়ে দিয়েছে যে, "স্রোতে গা ভাসাতে না পারো উজানে সাঁতরাতে চেষ্টা করো, কিন্তু কখনোই জল ছেড়ে সরে দাঁড়িয়ো না, তা হলেই তুমি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে"।
-
আমরা এতকাল যাবত দেখে আসছি যে স্বামী-স্ত্রীদের মধ্যে স্ত্রীরা বয়স এবং অভিজ্ঞতায় অবশ্যই স্বামীর নিচে ছিলো এবং এখনো বেশি ক্ষেত্রেই আছে। কিন্তু এর মধ্যেই কিছু কিছু 'মায়া'দের ব্যক্তিত্ব যদি মাঝে মাঝে 'সুদীপ'দের থেকে বেশি মনে হয় তখন স্বামী-স্ত্রীর প্রচলিত আচরণের ছবি কিছুটা হলেও বদলে গিয়ে চোখে ঠেকে এবং অনেকের তা মেনে নিতেও কষ্ট হয়। আসল ব্যাপারটা হলো পুরুষকে লাঠি ঘোরাবার সুযোগ করে দিতেই এককালে বিয়ের সময় আট-দশ বছরের কম বয়সী নারীর সন্ধান করা হতো। কিন্তু এখন 'সুদীপ' এবং 'মায়া'রা বয়সে প্রায় সমান সমান হয়। তাই 'সুদীপ'রা আজ নিজেদের যতোই পরিবর্ধিত করুক না কেন, প্রায় সমবয়সী হলেও 'মায়া'রা বয়স ও অভিজ্ঞতা পেয়ে 'সুদীপ'দের থেকে অনেকগুণ বেশি এগিয়ে থাকে (সমবয়সী ছেলে ও মেয়েদের মধ্যে মেয়েদের বিকাশ আগে হয়)। আর তাই চোখে ঠেকার কারণ একমাত্র এটাই।
-