উড়ে এসে কাগজের দল
বেঁধেছিল সুর, সেতারে।
সে গান আজও বেজে চলে
সকাল কিংবা রাত-দুপুরে।
এরপর
সে কাগজে, নৌকা বানাই
এপার থেকে ওপার
পথের মাঝে ঝড় ঝাপটা
ডুবেছে মাঝ-পাথার।-
কাজল টিপ কিচ্ছুটি নয়
যাওয়ার বেলা পিছু চেও
আজও আছি আগের মত
চোখের ভাষায় বুঝিয়ে দিও।-
যাদের কাছে
দুধের শিশু যোনি হলো
তাদের জন্যে
শিবের লিঙ্গে দুধ ঢালো!-
আমার চিঠি ওড়ায় ঘুড়ি। হঠাৎ ভোকাটা। পথ হারায়। হার মেনে যায়। তোমার বাড়ির ছাদে নামে।
পারলে কখনও, উঠে যেও। পথভুলে, সে পথে। তোমার প্রেমিক চাঁদের নেশায়।
দেখবে তখন। চাঁদ বহুদূর। চাঁদের জ্যোৎস্না, ঘুড়ির পিঠে। চাঁদের বুকে।
ঝরা চিঠি তুলে দেখো একবার।
চিঠির প্রেরক প্রশ্ন পাঠায়, তুমি কেমন আছো?
-
যন্ত্রণা হয় ব্যথা বাড়ে
তবুও সে একলা যক্ষ
মিথ্যেগুলো সত্যি করে
এটাই হোক তার লক্ষ্য-
গল্পরা সব রাত্রি নামায়
সেসব আজ ইতি
আমার নদী স্বপ্ন দেখায়
ওসব এখন স্মৃতি-
ধরো
ওই চাঁদটা তোমার মত এক নদী
জ্যোতস্নার ঢেউ নিয়ে এসেছিলে
আমার চিলেকোঠায়
তারপর
ফিরে গিয়েছো অথবা দিয়েছি
বালিয়াড়ি তাই আজ
স্মৃতি হয়ে পড়ে রয়-
আসলে আমরা সবাই জিততেই চাই। তাই তো দিনের শেষে,
তুমিও জয়ী
আমিও জয়ী
তফাৎ শুধু জেতাটায়
-