আবছা আতস কাঁচ, মুঠোভোরা কিছু রোদ্দুর
হেব্রাইদেস এর আলো
অপলক পংক্তিহীন ভাষ্যে মশগুল।
সময় সংলাপ চলে বন্ধনহীন সীমানাজুড়ে,
মহাবিশ্বের কোটি বাঁকে, আসে যায় অবিরত।
চেতনা ও কি সেই এলাকায়,যখন আবার দিন পাল্টায়,
ঘুরে বেড়ায় সরলরেখায়, গ্যাসীয় কনার মত ।
বিলুপ্ত তাই সুর তাল লয়, মাত্রা কমে বাড়ে, ইতি উতি চায়,
সময়ের তাই বিকিকিনি হয়,
অস্তরাগের পথে।
রাঙা দিন আসে, রাত ভোর হয়,
জীবন দাবায় দান পাল্টায়,
হেরে গেল তারা, জিতছিল যারা,
অকালীন বেসময়।
সঞ্চয় ছিল যত পলিমাটি,
নদীর ধারা পরিবর্তনে ওরা বিবর্ণ হয়ে যায়,
নতুন নামে ছড়িয়ে পড়ে
নতুন পরিচয়ে ।
তখন তাদের নতুন ঠিকানা আর কি জানা যায়?-
নির্বাক বোবা মনের অস্পষ্ট প্রতিচ্ছবি;
বিনিদ্র রজনীর নাগপাশে আবদ্ধ খুচরো জমা অসুখ;
বিস্মৃত অতলান্তিক মুহুর্তের গুচ্ছ।
বন্ধনহীন বেবাক আবেগের চোরাস্রোত,
নৈঃশব্দ্য এর তীক্ষ্ণ সতর্ক অবগুণ্ঠন ,
চোখের কোণে নেমে আসা দুই বিন্দু জলরাশি।
রাশি রাশি চেতনার স্তর ঘিরে ধরে থাকে ,
ইথার তরঙ্গে তাদের পুরোনো সঞ্চয়,
জমা খরচ এ তাদের বড়ই দায়।
চাঁদের ক্ষীণ জোছনা; এক প্রাচীন কোনো রমণীর
আবছায়া মূর্তি;
কে সেই চন্দ্রস্মিতা?
কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছি তাকে!
সময়ের সংকীর্ণ সারণিতে মুহুর্তেরা বড় শীর্ন,
সবুজে গালিচা পাতা মেঠোপথের সারি,
অজ্ঞাতপরিচয় এক সময়ের নভোশ্চর।
সংখ্যাতত্বের মেটা মর্ফিক বাস্তবতা; টাইম ডাইলেশন,
ইনকা আজটেক থেকে অধুনা সভ্যতা ;
সব এক মহাজাগতিক বুননে বাঁধা।
সেই সূক্ষ বুননের মণিহার কিন্তু আমার সেই চন্দ্রাস্মিতারই।
কেউ জানেন তার ঠিকানা?
টুকরো চিঠি, ফাঁকা খাম আর মনের গোপন ছাড়া?
সে কি চন্দ্রাস্মিতা, না সূর্যতামসী?-
নির্বাক বোবা মনের অস্পষ্ট প্রতিচ্ছবি;
বিনিদ্র রজনীর নাগপাশে আবদ্ধ খুচরো জমা অসুখ;
বিস্মৃত অতলান্তিক মুহুর্তের গুচ্ছ।
বন্ধনহীন বেবাক আবেগের চোরাস্রোত,
নৈঃশব্দ্য এর তীক্ষ্ণ সতর্ক অবগুণ্ঠন ,
চোখের কোণে নেমে আসা দুই বিন্দু জলরাশি।
রাশি রাশি চেতনার স্তর ঘিরে ধরে থাকে ,
ইথার তরঙ্গে তাদের পুরোনো সঞ্চয়,
জমা খরচ এ তাদের বড়ই দায়।
চাঁদের ক্ষীণ জোছনা; এক প্রাচীন কোনো রমণীর
আবছায়া মূর্তি;
কে সেই চন্দ্রস্মিতা?
কোথায় যেন হারিয়ে ফেলেছি তাকে!
সময়ের সংকীর্ণ সারণিতে মুহুর্তেরা বড় শীর্ন,
সবুজে গালিচা পাতা মেঠোপথের সারি,
অজ্ঞাতপরিচয় এক সময়ের নভোশ্চর।
সংখ্যাতত্বের মেটা মর্ফিক বাস্তবতা; টাইম ডাইলেশন,
ইনকা আজটেক থেকে অধুনা সভ্যতা ;
সব এক মহাজাগতিক বুননে বাঁধা।
সেই সূক্ষ বুননের মণিহার কিন্তু আমার সেই চন্দ্রাস্মিতারই।
কেউ জানেন তার ঠিকানা?
টুকরো চিঠি, ফাঁকা খাম আর মনের গোপন ছাড়া?
-
তোমার নামেই সন্ধ্যা নামে, অনাবিল নিঃসঙ্গতা
বৃষ্টি হবার আগে একবার দেখা দিও মেঘবালিকা।
শহর জুড়ে নিওন আলোয় আবছা মনখারাপ,
বলব কথা, শুনবে বুঝি, জমাবে আলাপ?
নামটা তোমার হয়নি জানা, কি নামে যে ডাকি?
বেলাই তো সেই বনলতা, আদর করে রাখি।
নিশ্চিন্দিপুরে যাচ্ছ বুঝি, লুকোচুরি খেলা,
মনসাগরে ভেসেছে আজ তোমার নামের ভেলা।
বেলা তো হল , ফিরছ বুঝি, জলদি এস তবে
কাছে এস মেঘের মেয়ে, প্রাণের কথা হবে।
-
ভোরের কৃষ্ণচূড়া ফুটেছে তোর নামেতে তাই,
মনের মাধুরি মিশিয়ে তোকে যত্নেতে সাজাই।
নানান রঙের আলপনা দিয়ে গড়ি তোর হাসিমুখ,
তোকে দেখা একটি ঝলক,আমার বুকভরা সুখ।
তোর কাজল কালো চোখে জুড়ে এ কোন মায়ার কারবার ,
স্বপ্নাতুর এই মন আজ তোকে চায় বারবার।
ও মেয়ে তুই কোন সুদূরের রাজকন্যে,
জানিস কত কথা জমিয়ে রেখেছি তোকেই বলার
জন্যে।
তোকে নিয়েই কবিদের গান, তোকে নিয়ে কলরব
তুই যে হলি হৃদয় হরা,তুই জীবনের উৎসব
-
Mulaquatein adhoori thi, daastan e dil muqammal na hui,
Dil ke panne me tere naam likhha tha
Khwaab woh kbhi haqeeqat na hui-
दिल मे जो कुछ है आंखें ये बयां कर जाते है,
पता नहीं हम हर बार क्यों तुझमे सिमट जाते है।
-
ये जिंदगानी तेरे बिन खाली खाली सी है,
तेरे साथ बीते हर पल सुहानी सी है,
तू और किसी की हो भी गयी तो क्या,
ये खाली दिल का सहारा तू ही तो है
-
ख़ामोशी है इस दिल में,
जुड़ी है यादों से तेरी,
तेरे दिल में तो कोई और है,
लेकिन अपना ये दिल हमेशा होंगी तेरी.-
Khamoshi hai iss dil me,
Bas yadein hai teri,
Tere dil to kisi aur pe pagal hai,
Par apna Ye dil hamesha hai teri-