যদি তুমি আমার প্রেমিকা হতে চাও ,
তাহলে একশত কবিতা পড়ার জন্য প্রস্তুতি
নিও।-
শেষ উক্তি :
"হায় ব্রাহ্মণ ! তুমি তো তোমার এক অভ্যাসের পরিবর্তে আর এক অভ্যাস লাভ করিয়াছ, আমি আমার এক যৌবন এক জীবনের পরিবর্তে আর এক জীবন-যৌবন কোথায় ফিরিয়া পাইবো?"
......নুর ঊন্নীসা।
সংগৃহীত: দুরাশা।।
-
"মূল্যবৃদ্ধি" হয়েছে কারোর!
যদিও, অর্থনীতির সূত্র এহেনে ব্যার্থ,
বোঝাতে!
চাহিদা, বাড়ার কারণ।
তুমি ভাবো, 'শূন্য' বলে কিছুই নেই।
তবে, জিজ্ঞেস করো গ্ৰীষ্মকে,
জিজ্ঞেস করো কষ্টকে,
তাঁরা কি ভাবে?
উঃ পাবে, উপলব্ধি,
উঃ পাবে, পরিস্তিতি।
যা সৃষ্টি করে সময়,
প্রতিনিধিত্বের।
জিজ্ঞেস করো আমাকে,
উঃ পাবে "তুমি ",
"শূন্যে"ভেসে যাওয়ার নেপথ্যে।
কেবলই তোমার, অবভাস,
যদিও, "দূরত্বে" সীমিত তোমার প্রকাশ।
-
Continue from below....
ওঁরা অপেক্ষায় আছে , রেনু
অপেক্ষায় রেখেছে,
সবাইকে!
তোমাকেও।
সেই দিনটির জন্য,
যেদিন ওঁরা, আবার মানুষ হবে।
একটু বাঁচবে,
অবাধ্য হয়ে হাঁসবে।
সেদিন পরম কৃষ্ণও, তাঁর কৃষ্ণ বর্ণ হারাবে ।
যেদিন, ময়ুরের থেকেও,
ময়ুরী বেশি সুন্দর হবে।
তাই, ওঁরা অপেক্ষায় আছে রেনু!
অপেক্ষায়!
বৃদ্ধ শারষ দেখেছ, রেনু
বৃদ্ধ ঈগল,
আর যারা যৌবার্ধ
যৌবনেই, বার্ধক্য লাভ করেছে যারা।
শরীর থেকে নয়, রেনু,
মন থেকে।
তাই ,ওঁরা অপেক্ষায় আছে,রেনু
দুইটি শব্দকে নিজের করে পাওয়ার,
বুক চিরে ,চিৎকার করার,
আমরা আর ,"বেকার নই" রেনু।
মাথা উঁচু করে বলার!
-
"যারা শিক্ষক হতে চেয়েছিল"
ওঁরা অপেক্ষায় আছে, রেনু
অপেক্ষায় রেখেছে,
সবাইকে!
তোমাকেও।
দুইটি শব্দকে,
নিজের করে পাওয়ার জন্য।
ওঁরা প্রত্যহ, চালাচ্ছে প্রচেষ্টা,
নৈঃশব্দ্য বৃক্ষ থেকে, নামার।
যে বৃক্ষে, ওঁরা উঠেই নি,
যেন অদৃশ্য এক গেছো, ওঁদের টেনে ধরেছে,
ভীষণ করে!
ওঁরা, এখন মৃতপ্রায় রেনু, মৃতের ন্যায় চলন্ত।
যাকে দেখছো, তাঁরা, ওঁরা নয়,
যাঁরা রাস্তায় চিৎকার করছে,
শুনতে পাচ্ছ, রেনু! ওদের চিৎকার।
না!ওটা,ওদের নয়।
মৃত ন্যায়ের!
-
নিত্য তুমি শান্ত নীরে,
চলিয়াছো মৎস্য ,ফিরে!
দেখিবে কত ধীবর তোমায়,
আসিবে কত হাঙর!
জানিনে তুমি, যাইবো কোথা,
করিয়া কতরে অমর।
তব্ হৃদয়ে।
@করমচা-
কি মজার ব্যাপার তাই না!
😅
সে পারছে না, তাঁর প্রথম প্রেমকে ভুলতে;
আর আমি আমার!
সত্যিই ওঁর দিক থেকে, ও একজন সত্যিকারের প্রেমি,
এবং আমার দিক থেকে হয়তো আমিও!
কিন্তু অদৃষ্টের পরিহাস।😄
So,
We have set each other free😊.-
রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে
সে রঙ, হারিয়েছে! আমিও!
আলোর বর্ণালী থেকে, বিতারিত ,
কুসুম, তোমার চন্দ্র পূর্ণিমা বর্ণ কই?
সত্যিই আজ তুমি, বিবর্ণ,
কেন কুসুম তুমি, বর্ণহীন?
নির্জন পথচারী,
দেবদারু ছায়ায়, মরীচিকা বালুচর,
কেন আজ,তোমার পথে?
-
নিত্য কালের পাতাঝরা
করিয়াছি প্রত্যক্ষ,প্রত্যহ,
সময় যেন, একমুঠো বালি!
আর, অনিত্য শুনিছি বিকেলের ক্রন্দন
যন্ত্রণা,নিশিথে ঘনিয়ে আসার!
আর একটা দিনের শেষের।-