বাইশে শ্রাবণ বাইশে শ্রাবণ তুমি বড়ই সর্বনেশে
মিলন মেলার সুরের ভেলার তাল-কেটে দে শেষে
প্রেমের সাগর শুকিয়ে দিলে
মরুর ছদ্মবেশে
তোমার জন্য বাইশে শ্রাবণ হারিয়ে বটের ঝুরি
বাংলা মায়ের দেহ ঘড়ি, হচ্ছে অকাল বুড়ি
তাইতো বাঙাল ভাসছে যেন
সুতো-কাটা ঘুড়ি
বাইশে শ্রাবণ বাইশে শ্রাবণ বুঝছো কাকে খুঁজি?
সেজন ছিলেন বাংলা এবং বিশ্ব-মনের-পুঁজি
বুঝলে সেজন রবি ঠাকুর
নাম শোনোনি বুঝি?-
ইতিহাস বিভাগ।
© কম্পিউটার হার্ডওয়ার ইঞ্জিনিয়ার,
ওয়েব সাইট ডিজাইনার।
© বিভিন... read more
বাইশে শ্রাবণ
বাইশে শ্রাবণ বাইশে শ্রাবণ তোমার সাথে আড়ি
তোমার জন্য সূর্য গেলো, আমার বিবেক ছাড়ি
সে বিবেক আজ ছন্নছাড়া
হারিয়ে কমা দাঁড়ি
বাইশে শ্রাবণ বাইশে শ্রাবণ দেখছো তুমি চেয়ে
তোমার জন্য আমি এখন, নিঃস্ব হয়ে যেয়ে
আপনকে আজ পর করেছি
ভাইকে ভুলে যেয়ে
এ ভাই ছিল আমার বুকে রাখির সুতোয় গাঁথা
যে রাখি সব ছিড়ছে দেখি বিষিয়ে মনের খাতা
ভয় পেয়ে তাই মিথ্যা গানে
সুর ধরেছি যা-তা-
রাজ ভিক্ষা
যত অন্ধত্ব তত রাজত্ব
খুশির খবর শোনো,
পেলে শিক্ষা রাজ ভিক্ষা,
চাইবে না কেউ কোনো
চাইবে যা তা দুর্মূল্য
না চাও যদি দিতে,
শিক্ষাদীক্ষা লাটে তুলে,
ভক্ত বানাও ফ্রীতে-
সকাল-সন্ধ্যা এক করেছি, দেখতে মুখের হাসি
তাইতো তো সকাল মুচকি হাসে
ঘামের শিশির সঙ্গে আসে
সেই শিশিরে ভিজিয়ে ভূমি
নাটক করে বেচছো তুমি
ঘামের ফসল শুষে নিতে, বলছো ভালোবাসি।
যে-ই ফসলের করছি দাবি, দেশমাতাকে চুমি
তখনই দেখি আকাশ ভেঙে
পড়ছে স্বপ্ন রক্তে রেঙে
সেই রক্ত লাগিয়ে জামায়
দেশদ্রোহী সাজাও আমায়
সেই রক্তেই পুড়ছি যখন, রোদ পোয়াচ্ছ তুমি।-
পারের কড়ি
রবি মনের আকাশ গাঙে
ঠাকুর সবার কাছে
রবির কিরণ ছাড়া কি কেউ
এক মুহূর্তও বাঁচে?
রবির কিরণ ছাড়া যেমন
শূন্য জীবন ধারা
রবির কলম বিনা তেমন
বিশ্ব বাংলা ছাড়া
সবার জীবন বোধের গায়ে
রবির কিরণ লেগে
কাঙাল হল বিশ্ব বাঙাল
উঠল জগৎ জেগে
সকাল সাঝে নিত্য-কাজে
সংশয়ে সংকটে
প্রেম বিরহেও ভরসা রবি
পারের কড়িও বটে।-
ঈদের গান
শিমুল তলার ছোট্ট শিমুল গান ধরেছে আজ
ঈদের দিনে খেলবো শুধু রাখবো নাতো কাজ
আমার সাথে খেলবে খেলা
দেখবে ঘুরে ঈদের মেলা
ঠাকুর বাড়ির তপন তরুণ পণ করেছে আজ
পাল্লা দিয়ে সিমাই খাবে, হালিম খাবে রাজ।
ধূপ-ধুনোরই পুজোর বাতাস আতর মেখে আজ
নাচছে দেখ মিলন মেলায়, গাইছে গলায় নাজ
এসব দেখে ময়না পাখি
বলছে বসে কেমনে থাকি
দোয়েল কোয়েল আয় আয়েশা সাজাই নতুন সাজ
মিলনগীতির তফান তুলে বানাই মহল তাজ।— % &-
পরের দোষ খুঁজছেন, খুঁজুন। তবে তার আগে নিজের দোষ খুঁজুন।
কারণ, পরের দোষ খোঁজার চেয়ে নিজের দোষ খোঁজার প্রয়োজন বেশি। কেননা, নিজের দোষ অন্যকে দোষ করতে উৎসাহিত অথবা প্ররোচিত করে।
তাছাড়া, এটা না করতে পারলে অন্যের দোষ খোঁজার অধিকারও জন্মায় না।— % &-