10 টাকার ফুচকা খেয়ে ফুচকা কাকু যখন একটা ফুচকা ফাউ দেন....
তখন আমি :- কাকু আর একটি চাটনি দিয়ে দিন না ..😁😁😁-
হার মানায় শত বেদনাদায়ক যন্ত্রনা
এক চিলতে শান্তি বিরাজ করে হৃদয়নীড়ে।
মন ফাগুনের রাতে কেমনে ভেসে ওঠে সাগরতীরে।।
-
ফিরে পেয়েছি সুপ্ত নবজীবনের চাবিকাঠি....
তোমার দ্বারে একটু স্থান দিও,
দ্বিপ্রহর মাত্র জিড়িয়ে ওঠার স্বাধীনতার সাথে....
এলোমেলো বিহ্বল শরীরটাকে ঠেকিয়ে তোমার কাঁধে....
অমনি যেন সব মূর্ছা যায় সমস্ত
ক্লান্তি, দুঃখ, রাগ, তাপ যেগুলো দেহে বাসা বাঁধে.....
-
অহংকারে নিমজ্জিত তুমি,
স্পর্ধা তোমার আকাশ ছুঁলো।
বিপদ সীমায় ধাক্কা লেগে,
দম্ভ ভেঙে চূর্ণ হল।।
সময় যখন হাতেই আছে,
বদলে নিও নিজ চরিত্র ।
দেখবে কেমন আগের মতোই,
মনের সাগর পবিত্র ।।
-
আত্মার বসনে বসত করিয়াছো
হৃদয়ের পিঞ্জিরায়....
জীর্ণ জীবন সতেজ হবে
নৈপুণ্য কোমল ছোঁয়ায়....
--সঞ্জু
-
জমে থাকা সমস্ত রাগ, অভিমান, দুঃখ এক মুহূর্তে জল হয় গলে ।
তোমার নিদারুণ স্পর্শ না পাইলে কি করেই বা বুঝিতাম যে, মনুষ্যত্ব কথা বলে ।।
-
কথোপকথন
বিষয় - বেলাশেষে
আমি- হ্যালো কি ব্যাপার! এক সপ্তাহ হয়ে গেল
আমার ফোন ধরো না আর ফোন ও করো না কি হয়েছে?!
সে - কিছু না সামনে ফাইনাল পরীক্ষা তাই পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত আছি কি বলবে বলো তারাতারি।
আমি - পরীক্ষা তো বুঝলাম তা ফোনটা তো তুলবে।
সে - এখন রাখলাম হ্যাঁ আমাকে পড়তে বসতে হবে বাই।
আমি - হ্যালো, হ্যালো যা ফোনটা কেটে দিল।
এরপর বেশ পাঁচ ছয়দিন তাকে ফোন করছি সে ফোন ও তোলেনি। আর সে ফোন ও করেনি। মনে মনে বোধগম্য হল তিন মাসের সম্পর্কে তাকে কিছুই চিন্তেই পারিনি, তাকে জানা হয়নি কিছুই। তখনই বুঝতে পারলাম যেন বেলাশেষে আমাকে এতদিন মরীচিকায় গ্রাস করেছিল।।
-
হিমের পরশ আগলে রাখে, রোদের কোলে শীতের ক্ষত ।
রবির কিরণ জাপটে ধরে, রং-বাহারি স্বপ্ন শত ।।-
এই সুন্দর প্রভাতকে বরং রোদ্দুর বলেই ডেকো
উত্তাল বাতাসের সাথে বন্ধুত্ব জমিয়ে রেখো
পেঁজা তুলোর মেঘ, আগমনীর সুর, মা আসছেন বার্তা পাঠায়
দুলে ওঠে কাশবনেরা, শিশিরে ভেজা ঘাসে পড়ে থাকা শিউলিও তার সুবাস ছড়ায়।
-
সামনে পুজো আসছে, সবাই শপিং করতে যাচ্ছে,
তাতে কি..আমার তো কেউ শপিং-এ নিয়ে যাবে না, আর পুজোয় ঘুরতে নিয়ে যাওয়ার মতো কেউই নেই
তাই এমন করেই পুজোয় দিনগুলিতে ঘরের এক কোনায় পরে থাকবো।-