ক্ষুধার্থ দেশ
অভিজিৎ ওঝা
দেশের হয়েছে করুন দশা
চলতে পথে হুমড়ি খেয়ে যাচ্ছে পোরে।
মাথা ব্যাথা নেই আর কিছুতেই ।
শুধু একমুঠো ভাতের আশায়
যাচ্ছেনা দেখা তাদের মুখ গুলি আর
যেমন বই এর পাতায় পরে ছিলাম
ছিয়াত্বরের মন্মন্তর
তেমনি হয়েছে যেনো আজ পৃথিবী
কেলান্তির ঘোরে পরে আছে পথের উপরে।
রাজনীতির এই পেঁচে পরে
যাচ্ছে মানুষ তেপান্তরে
তবু পাচ্ছেনা তারা আশার আলো।
মাথার উপর নেইকো তাদের একটু খানি তাবু র চালা
দেখলে পরে হাসবো না কাদবো
এটাই ভবি মনে মনে ।
একি দশা আমার দেশের
রোগেতে নাও মরলে তারা
ক্ষুধার জ্বালায় প্রাণ যাবে অবশেষে।
করুন দশায় পড়েছি আমরা পড়েছে দেশ।
ক্ষুধার্থ আমরা ,ক্ষুধার্থ দেশ
-
শিক্ষক দিবস
অভিজিৎ ওঝা
জানিনা শিক্ষা কি ?
জানিনা সেটা কিভাবে পালন করতে হয়।
ছোট্ট বেলাথেকে শুধু বকুনি দিয়েছে।
দিয়েছে কান দুটি মুরে।
বুঝিনি সেটা শিক্ষা কিনা।
বুঝতে পেরেছি আজ তবে ।
সেই বকুনির মর্মতাকে।
তারা যদি গণ্ড মূর্খ হয়।
তারাই হলো জীবনের প্রথম শিক্ষা গুরু।
সবার জীবনের প্রথম শিক্ষাগুরু তার মা ,বাবা।
ভুল বুঝনা আমার কথায়।
যার নামে এই দিনটি তাকে ছোট করছি না যেনো।
সে যেনো আমাদের মাঝে আমাদের পাশে ,
সবসময় থাকে যেনো।
শিক্ষা পেয়েছি অনেকের কাছে ।
পরিনি বাঁধা ছোট বড়ো বাধনের কাছে।
পেয়েছি বন্ধু পেয়েছি শিক্ষক ।
পেয়েছি শিক্ষা তাদের কাছে।
প্রাইমারী থেকে শুরু করে ,হাইস্কুল দর্গরার শেষে,
কলেজের গেটে পারিদেওয়া।
এতগুলো বছর এদের সাথে চোলে।
ছাত্র জীবনে শিক্ষার ছোঁয়া পাওয়া।
আজ আবার নতুন করে নতুন কিছু শেখার পালা।
যার কারণে নতুন কিছু শেখার আশা।
তাকে ভুলবোনা , এটাই আমার শিক্ষার ভাষা।
আপনি যদি না থাকতেন পাশে হতো না শেখা।
নতুন করে নিজেকে।
Happy teacher's day (iti college) new
-
প্রথম দেখা
অভিজিৎ ওঝা
সেদিন ছিল মধুর ময় দীন।
যখন প্রথম দেখা হয়েছিল আমাদের।
আজ ভাবছি সেই দিনটির কথা
আমাদের প্রথম দেখা দিনটি।
তোমায় যখন প্রথম দেখলাম যেনো মনে হলো।
আমি খুজেপেয়েছি আমার আকাশের তারা।
হাজার ভিড়ের মাঝে ফুটেউঠেছে আমারই জন্য।
তোমার ওই মধুর নয়ন দুখানি।
যেনো বদলে দিয়েছিলে আমার জীবনের সব কাল।
মনে আছে বলেছিলাম মনের কথা টা।
আড়ালে বসে ভালোবাসি।
মনে পড়ে সেই রেলগাড়ি চেপে বেড়াতে যাবার কথা।
পথে আমার হাত ধরে চলার কথা।
এগুলো পুরনো সব মুছে যাবার কথা।
ভুলতে বসেছে এই ভিড়ের দুনিয়ায়।
আমি আজও ভাবি তোমার কথা ।
তবে সেটা গোপনেই রয়েজায়।
মনে পড়ে হাসি মজাতে কাটানো বিকেল খানি।
সময় কিভাবে বোয়ে যেত বোঝাই যেতো না।
মনেপড়ে একটা চায়ের কাপে দুজনের চুমুক দেওয়া।
আমি ভুলে যেতে চাই কিন্তু ভাবনা আমায় ভুলতে দেয়না।
নিরবে বসে আমায় ভাবায়।
আমাদের প্রথম দেখার স্মৃতি।
সেই প্রথম..............
-
আর দেখা নাও হতেপারে
অভিজিৎ ওঝা
আর দেখা নাও হতে পারে,
তবে সময়ের আগে শেষ চিঠি তোমার সরণে।
সময়ের সাথে চলতে হবেই এই পথময়।
চারিদিক যে রঙময় খেলায় মেতেছি মোরা।
আজ বুঝি হারিয়ে যাবো সেই রঙময়।
যেখানে শুধু উচু নিচুর ভেশ।
তবে সে বাঁধায় পড়বনা আমি।
সব বাঁধা পেরিয়ে একাই চলবো আমার পথে।
যেখানে শুধু শান্তি আর শান্তি।
নেই কোনো ভেদের মিল।
নেই কোনো চাওয়া পাওয়া ।
নেই কোনো প্রকারের ভেদ।
তাই এই পথেই চলছি আমি।
আর দেখা নাও হতে পারে।
পিছনে ডেকোনা আমায়।
আমায় চলতে হবে বহু পথ।
সময়ের সাথে তালমিলিয়ে।
মনেপরবে এই পথ চলার আগের স্মৃতি।
মনেপড়বে পাথরের গায়ে লেখা গীতি।
ভোরের আলোয় সূর্যের রঙমই দৃশ্য।
আর বুঝি দেখা হবেনা আর।
সময়ের সাথে হারালো সবি।
আর দেখা নাও হতেপারে এটাই ভবি।-
নির্সাথ প্রেম
অভিজিৎ ওঝা
ভেবেছিল সে মনের মানুষ পেয়েছে
চারিদিকের কথা না ভেবে তাকে মনদিয়ে বসেছে।
তাদের প্রেম যেনো মাখো মাখো হয়ে উঠেছে।
হঠাৎ কেমন দৌর্শু হাওয়া এসে
তাদের মাঝে এক বাধার সৃষ্টি করলো।
তারা আজ দুজনই বন্ধি
আলাদা মনো ভাবের ভিরে।
কথার মাঝে আজ আটকে আছে তারা।
না আছে জাতি ভেদের ভির।
শুধু আছে একই গোত্রের মিল।
জানিনা তারা কি মিলতে পারবে দুজনে ?
নির্সাথ মনের এই।
নির্সাথের প্রেম।-
প্রিয়তমা
অভিজিৎ ওঝা
তুমি যখন ভোরের আলোর সাথে
তোমার মুখের হাসিটি দেখাও ।।
তখন আমি সব ক্লান্তি ভুলে
শুধু তোমার দিকে তাকিয়ে রই ।
এটা আমার ভোরের ঘুম ভাঙ্গার সপ্নের কথা ।
জানিনা সে আসবে কিনা ।
আমার এই ছোটো কুঠির ঘরে।
আসে যদি রাখবো তাকে আমার মতন করে।
সপ্ন ভাঙলে কষ্ট লাগে ।
মনে জাগে কত আশা।
ভাবছি আমি একলা বোসে।
সে কি হবে আমার প্রিয়তমা।-