তবে শিমুল লেখা থাক আমাদের হাঁটার পথে
বোগেনভিলিয়া ঝরা রাস্তায় পাশাপাশি হাত ধরে
শাড়ি শার্টে মাখামাখি পারফিউম
যোজন দূরত্ব লিখছি অন্তরীপে-
ফেসবুকের ঠিকানা রইলো, কখনো এসো আড্ডা হবে!
read more
এসে বসো
মাখো মিঠে রোদ্দুর।
সারারাত বৃষ্টি শেষে জল এসেছে নদীতে,
পা ডোবাও
শীতলতা নাও।
মেঘগুলো এঁকে দাও ওষ্ঠে।
কঠিন হয়ে আঁকড়ে ধরো,
শান্ত হও।
প্রোষিতভর্তৃকার কাজলে
পদাবলী পড়ো।
ছুঁয়ে দেখো স্পন্দন।
সঞ্চারীটুকু শোনার মতো সময় হবে কী?-
ফেরত নিইনি সেসব বিকেল বেলা
দূরত্ব কতটা জানে শুধু অঙ্ক
কত বসন্ত কত গ্রীষ্ম পার হয়
বরফ জানেনা মনের গলনাঙ্ক।-
ছবিটা একই ভাবে আটকে আছে কাঠের আলমারিতে। কিন্তু ও আর দাঁড়িয়ে নেই ছবির ভেতর। কালো। সবটা কেমন মিশমিশে কালো হয়ে গেছে...
কান্নায় ভেঙে পড়ে তিন্নি। ছবির মানুষটাই ছিল তিন্নির একমাত্র বন্ধু। হঠাৎ যেন ফিসফিস করে কেউ বলে, ভয় কি তিন্নি ছবিতে না হোক আমি আশেপাশেই থাকবো তোমার। অশরীরে, বন্ধু হয়ে।-
তুমি যাকে ভুলে গেছ, তোমাকে রেখেছে মনে সে-ই।
কেননা ক্ষমার চেয়ে বড় কোনও প্রতিশোধ নেই।
——শ্রীজাত-
ভালোবাসার চাদর দিয়ে
জড়িয়ে থাকবো ঠিক তোমায়,
ইচ্ছে অসুখ খামখেয়ালে
যেভাবে তোমার মনটি চায়...-
এই ভাবেই হেরে যাওয়া প্রতি নিশ্বাসে
যেমন নিয়তি ছিল তোমায় ভালোবাসা।
স্থির হয়ে যাওয়া গঙ্গার জলে কচুরিপানার মতো
অপেক্ষা করে থাকা জোয়ারের।
খালি হয়ে আসে বুক।
শূন্যতা আটকে আছে মনের মধ্যে।
যে নীরবতা ছুঁয়ে থাকে ভিড়ের মধ্যে নিঃসঙ্গ তারাদের
সে একাকীত্ব উপহারই কি অদৃষ্টের লিখন!-