মৃত্যু দূতের বাড়ি
পাথর পথের একচিলতে পা য়ের অব্যবহারে হাত অবশ করে আসে
দিন থেকে দিন ছুটি নিয়ে বেরিয়ে পড়ে অচেনায়
দুহাতে বন্দী করা মাছের জীবন ছিপের গিঁটে নিজের মুক্তি দেখেছে অজস্র বালিরাজির সুর্মন্দ্রণায়
নিজে থেকে নিজেকে আলাদা না করে উঠতে পারলে তোমার জন্যে আছে পাহাড়ের রোদের মতন গাছ :
সকল ইচ্ছা নিতে পারে শুধু ওই পাতাবাহারার আলোকঝল্কানিতেই
পারে না এক কেবল অতীন্দ্রিয় শ্বাসে প্রশ্বাস পুরাতে
সেদিনের সেই মিশিগান যখন হৃদয়ে খেলা করছিল আমি মনে মনে তুলে নিয়েছিলাম তার সব জল
যেভাবে নামলে হাঁটু থেকে বুক অব্দি নিজেকে চোবানো যায়ে আমি নিজেকে সেই পথিকের দলে ভিড়াতে পেরেছি
এখন, এখান থেকে সব সমুদ্র লোনা-হীন
আমি চড়ে চড়ে খোলস খুলে বসে থাকি আজন্মকাল; একেকবারের স্বপ্নে উঠিয়ে আনতে পারি গভীর সে গোপন
ঠিকানাবিহীন রতির কোনও আক্ষেপ রাখাতে নেই;
আমিও যে পথে পেয়েছি আজ পা মেলানোর আশ্বাস
-