বৃষ্টিটা অবিকল তোমার মতো,
তুমিও তো কখনো ভেঙে চূর্ণবিচূর্ণ করে দাও সুখ-দুঃখ...নূপুর জড়িয়ে
সামলাতে চাই ঢেউ... কখনো আবার ভীষণ মনখারাপে
মোমবাতি জ্বেলে অপেক্ষা করেছি জীবনটুকু ফিতেয় মেপে
তুমি তখন প্রচণ্ড কুয়াশায় মেঘ হতে ব্যস্ত! অভিমান নয়, অভ্যাসে
হয়তো সাজাই রোজকার ঘরকন্না ব্যথায় ব্যথা চষে
হঠাৎ চুপ করিয়ে দাও কদমফুলের ভিড়ে টেনে!
তাই যখন দীর্ঘ বৈশাখে একদিন, চলতে গিয়ে বিক্ষত হয়েছিলাম তোমাকে ছাড়া
নির্ঘুম চোখের পাতায় অঙ্গারে জ্বলেছিল মনেরও পারে আরেকটা পাড়া
তুমি কি করে নিজেই বন্যার দাপটে মুছে দিয়ে গিয়েছ খরার জ্বর
তবে অবাক হইনি একটা আকাশ বর্ষা ধরেও আর!
তোমাকেই এখন বৃষ্টি হিসেবে চাইতে শিখে গেছি বলেই হয়তো!
-