তুমি তাকে জিজ্ঞেস করো,"আচ্ছা তুমি ভার্জিন তো?"মেয়েটি চুপ করে থাকে,তার নিস্তব্ধতা দেখে
তুমি মনে মনে ভেবে নিলে,তাহলে বুঝি সে ভার্জিন নয়।কিন্তু আসলেই মেয়েটি ভার্জিন। কিন্তু সে সেদিন হতবাক হয়ে গেছিল,তোমার প্রশ্ন শুনে।আসলে সে কখনো এমন জীবনসাথী আশা করে না,
যে তাকে এই ধরনের প্রশ্নের সম্মুখীন করবে
তাই সেদিন চুপ থাকাটাই ঠিক মনে করেছিল সে।
আসল সত্য ভার্জিনিটি টা মনের হওয়া প্রয়োজন,
শরীর আজ আছে, কাল না ও সাথ দিতে পারে।
তাই খামোকাই ওই মানুষটির শরীরের ভার্জিনটি নাই বা দেখলে, নাই বা তার অতীতের ক্ষতকে আবার তাজা করলে, দেখতে হলে দেখো মনের ভার্জিনিটি।
সত্য হয়তো তুমিও জানো না,চলো আজ দেখি এক সাথে,
হাইমেন নামক পর্দা যেটাতে ছেদ হওয়ার জন্য সেক্স এর সময় রক্তপাত হয়, সেটা অনেক মেয়ের জন্ম থেকেই থাকে না। আবার সাইকেল চালানো, ভারী কাজ এবং খেলতে গিয়ে ধাক্কা খেয়ে পড়ে যাওয়া এই সব কারণে ওই পর্দাটি অনেক কারণেই আগেই ফেটে যায় তাই সেক্স এর সময় রক্তপাত হয় না।
তাই দয়া করে কোনো মেয়ের উপর অন্যায় অত্যাচার করা বন্ধ করুন।আর নিজের মানসিকতা শুধরে নিন। দুনিয়া অনেক উন্নত হয়েছে তাও এত সমস্যার একমাত্র কারণ আপনাদের মত নিচ আর কম বুদধিমত্তাসম্পন্ন মানুষদের জন্য।। চলুন একসাথে সুন্দর পরিবেশ গড়ি।।
-