সাল ১২০২০, মার্স: আজ এক অবিস্মরণীয় দিন মার্সের "ভেলোসিটি" শহরে। AI Drone শহরটাকে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলেছে। হাজার বছরের গবেষণার চূড়ান্ত সাফল্য পাওয়া গেছে: অবশেষে "Project HI" অর্থাৎ "Headless Intelligence" সফল। যার ফলে সেমি-হিউম্যানদের মাথা খুলে বুদ্ধি নিয়ন্ত্রণ ও মেমোরি ডিলিট করাও সম্ভব হবে। এই সাফল্যের পুরো কৃতিত্বটাই উৎসর্গ করা হয়েছে কাল-এল কে, যিনি প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে লোভ-লালসা ও অরাজকতায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া "পৃথিবী" গ্রহে "ক্লার্ক কেন্ট" এবং "সুপারম্যন" নামে পরিচিত ছিলেন। পৃথিবীতে থাকাকালীন তাঁর জার্নালিস্ট প্রেমিকা লোয়িস লেনের কাছে শুনেছিলেন রাজা কণিষ্কের ধড়হীন মূর্তির কথা: কালের মেমোরি থেকে স্ক্যান করা যাঁর 3D-hologram গবেষণাকে অনুপ্রাণিত করেছিল। এখানকার সেমি-হিউম্যানরা আলোর থেকে বেশী গতিতে চলাফেরা করতে পারে: কালের মনে পরে যায় তাঁর প্রাচীন বন্ধু ব্যারি অ্যালেনের কথা। এই কৃতিত্বের পুরস্কার স্বরূপ তাঁর ধ্বংসীভূত গ্রহ "ক্রিপ্টন" কে কার্বনকপির মাধ্যমে resurrect করা হবে। এটাই তো চেয়েছিলেন জেনারেল জোড: না হয় বেঁচে থাকল তাঁর আকাঙ্ক্ষা এক জীবন্ত প্যারালাল ইউনিভার্সে। দীর্ঘশ্বাস ফেলে কাল স্বপ্ন দেখেন এক নতুন "Hope" এর!
Two boys were best friends. Their other mates often mocked them as "Gay"! After the finals they exclaimed, "This is called Sherlock-Watson relationship, idiots!"
কফিন থেকে বার করে আনা হল তিরঙ্গা জড়ানো দেহটা। সারা বাড়িতে তখন উঠেছে মর্মভেদী কান্নার রোল। কিন্তু, দু'বছরের বাচ্চা মেয়েটা বুঝতে পারছে না ব্যাপারটা কি হল। নিষ্পাপ চোখে সে তার মায়ের ফোনটা নিয়ে বাবার নম্বরে ডায়াল করল। রিংটোনটা যেন ভেসে এল কোনো এক প্যারালাল ইউনিভার্স থেকে: "मैं वापस आऊंगा, मैं वापस आऊंगा..."