दोनो के दरमियाँ
टुकुर टुकुर देखती रह गयी
लफ़्ज़ों कि खामोशियाँ...

-

শুভ মাতৃ দিবস

আশি পেরনো দত্ত বুড়ির ছোট নাতনি সকাল সকাল তার গলা জড়িয়ে ধরে বলে উঠলো, " ও ঠাকুমা! আজ 'মাতৃ দিবস'। আজ আমি তোমার এমন একটা ইচ্ছে পূরণ করবো যা এর আগে কখনো তুমি পাওনি। বলো কি চাও।" তিরিশ বছর আগে স্বামী হারানোর পর থেকে তার চাওয়া পাওয়ার সব হিসেব নিকেশ চুকেবুকে গেছে। তবু নাতনির কথায় জ্যোতি হারানো চোখ দুটো বুজে দত্ত বুড়ি হারিয়ে গেলেন অতীত দিনে।

'দুপুরে ভাত পাতে এক টুকরো কাতলা মাছের পেটি'

কিন্তু না, মনে ভাবলেও আজও মুখ ফুটে বলতে পারলেন না চিরকাল নিষ্ঠার সঙ্গে 'মা' এর ভূমিকা পালন করে যাওয়া একজন সাধারণ বঙ্গ নারী।

-

Never did I see a dream so pure;
Meant to heal my heart and cure.

(Woke me up in the middle of night,
Heard a voice, "hold me tight."
Those were the words I needed to hear;
Sound glows too feeding on fear.)

I took the light, put them in the wine
It lit both worlds, yours and mine.

-

वक़्त पे ज़ोर कब चला है, सही वक़्त में कौन पला है!
फतेह का जशन मनाते हम, शिकस्त भी तो लाज़मी है...

-

হৃদমাঝারে নদীর ধারা, ভরা আষাঢ় শ্রাবণ;
ওই পাড়েতে রবি শশি, এই পাড়েতে ভাঙন।
বানভাসি মন একলা বসে ভাঙা নদীর ঘাটে,
পলিমাটির চাদর বুনে বিক্রি করে হাটে।। 

-

एक ऐसी जगह होगी जरूर
जहाँ कोई सवाल नहीं
सवाल करने वाला नहीं
मैं तुम्हे वही मिलूंगी|
एक ऐसी जगह होगी जरूर
जहाँ कोई अफ़सोस नहीं
अफ़सोस कराने वाला नहीं
मैं तुम्हे वही मिलूंगी|
एक ऐसी जगह होगी जरूर
जहाँ कोई डर नहीं
डर दिखाने वाला नहीं
मैं तुम्हे वही मिलूंगी|
एक ऐसी जगह हैँ जरूर
जहाँ धरती और आसमां जुदा नहीं
उन्हें जुदा करने वाला नहीं
मैं तुम्हे वही मिलूंगी, वही मिलूंगी, वही मिलूंगी|

-

On this Diwali,
Be the light and Shine for others.

-

ভালোবাসা সারা বেলা,
ধোঁয়াশা মায়ার খেলা।  
ভালোবাসা নিত্য যাপন,
তার দু চোখের স্বপ্ন আপন।
ভালোবাসা অলিগলি চেনা,
নিঝুম দুপুর ছাদের কোনা।
ভালোবাসা বইয়ের তাকে,
বন্ধ বইয়ের পাতার ফাঁকে। 
ভালোবাসা হলদে পালকে,
দশক শেষেও হয় না ফিকে।

ভালোবাসা মৃত্তিকার আদিম সুবাস; 
বেনামী জমিতে স্বেচ্ছা প্রবাস।

-

বিসর্জন হোক নিন্দের,
বিসর্জন হোক মন্দের।
বিসর্জন নিম্ন চিন্তার,
বিসর্জন কৃপণ মনটার।

*শুভ বিজয়া*

-

"সত্যি চলে যাবি "?
" হ্যাঁ রে উপায় নেই।"
"আরো দুটো দিন থেকে গেলে কোন মহাভারত অশুদ্ধ হতো শুনি! "
মনোযোগ দিয়ে হাতের নখ থেকে পুরনো নেইল পলিশ রিমুভ করতে করতে বললো তমালি।

রিক্তার মনে পড়ে গেলো গতকাল রাতে তমালিদের বন্ধ ঘর থেকে ভেসে আসা কথার টুকরোটাকরা।
 
"কি গো! তোমার বন্ধুর তো যাওয়ার নাম নেই। "
"ধুস! কিসের আবার বন্ধু! আমার সঙ্গে ওর কোনো তুলনা হয় নাকি! নেহাত আমার অসুখের সময় যেচে দু বোতল রক্ত দিয়েছিলো, তাই যখন আসবে বললো, না করতে খারাপ লাগলো। আমিও কি জানতাম দেখতে এসে দুদিন ধরে থেকেই যাবে! কাল না গেলে, সোজাসুজি বলবো।"

ঠোঁটের কোণায় একটা আলগা হাসি ঝুলিয়ে রিক্তা বললো,"কখন কার কি লাগে। আমার খোঁজ তো কেউ সহজে পায় না। আমাকেই গিয়ে হাজির হতে হয় প্রয়োজনের জায়গায়। ভালো থাকিস।" 
রাস্তায় পা রাখলো রিক্তা। দূরে বোধনের বাজনা বাজছে কিন্তু এইমাত্র সবার অলক্ষ্যে একটা রক্তের সম্পর্কের বিসর্জন হয়ে গেলো।

-