SHUVA BHATTACHARJEE   (Shuva bhattacharjee)
1.3k Followers · 289 Following

read more
Joined 1 November 2017


read more
Joined 1 November 2017
11 APR AT 2:21

এই রাতের চরিত্র ভালো নয় , কেন জানি না আশে পাশের থেকে প্রায় প্রতিনিয়ত ভোর , সকাল , দুপুর , বিকেল , সন্ধ্যের আলোচ্য বিষয়ের ওপর আমার একঘেয়েমি চলে এসেছে । অন্ধকারের মাঝে ওই কালো বিড়ালটা দেখে স্বল্প সময়ে একটু অস্বস্তি বোধ হতে পারে কিন্তু তাই বলে রাত্রিকে অবহেলা করা যায় না । ওহ্ , বলতে ভুলে গেছি এতক্ষন যে রাতের কথা এক নিশ্বাসে অথবা যতিচিহ্নের ভুলে বলে চলেছি তার নাম " রজনী " । রজনীর যে সমস্ত ভালো গুন আছে তার মধ্যে অন্যতম হল সে ভীষণ শান্ত । অতএব , এই পৃথিবীর কোনো এক প্রান্তে যখন গণতন্ত্রের বাগ্মিতায় ঘন ঘন পুঁজিবাদ প্রকাশিত , তখন আবার এই রজনী নিস্তব্দ । সম্ভবত আদিমের সূচনায় অথবা সৃষ্টির সংবিধানে রাত্তিরের সমস্ত বাকস্বাধীনতায় অনির্দিষ্টকালীন স্থগিতাদেশ দেওয়া । তবে সে যাই হোক , সমস্তটা একলা করে , অযাচিত এই ছায়াপথের অসভ্যতা মনে করায় কত চেহারা । শ্রেণী অসাম্যের বিভাজনে সুশ্রী আর বিশ্রির খোঁজ তখনও বিদ্যমান ..অথচ , তার খোঁজ নেওয়া হয়না । রজনী কাছে এসে বলে বসল ," গত রাতে নাকি অচৈতন্য অবস্থায় বিড় বিড় করে কিসমস্ত বলে চলেছিলাম , তার সংক্ষিপ্ত বিবরণী দিলে ভালো হয় ..আমি নিরুত্তর থাকলাম । রাত ক্রমশ সংক্ষিপ্ত হয়ে আসছে ,একবিংশ শতকে তখন কোথাও শান্তিচুক্তির নামে বিচ্ছেদ অথবা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় মৃত জীবন । এইভাবে , রজনী তার শেষ বেলায় আর পেছনে ফিরে তাকায়নি ..

























-


24 MAR AT 2:15

বিরতি এল , নিয়মমত । অবজ্ঞাসূচক বা যতিচিহ্ন যদি উচ্চারণ করতে পারতাম তবে উন্মাদনা এবং বেদনা দুটোকেই সমান ভাগে ভাগ করে জন্ম দিতাম অর্ধবৃত্তের ... বিস্তারিত , বিস্তর , বৃহৎ এবং ব্যাতীত এই সব শব্দগুলো হাত থেকে পড়ে গিয়ে যদি ভেঙে ভেঙে যায় তাহলে ... তাহলে , শব্দ হবে না ...শুধুমাত্র আশে পাশে কালি ছড়িয়ে থাকবে ... কিছুটা এইরকম নীরবতায় শেষ সময় গুলো এইভাবে দেখে যেতে চাই..... আজকাল কথা এত বলতে হয় যে আমি মূখ ও বধিরের নিকট কিছুটা কথা বলার সময় চেয়েছি .. যদি সম্ভব হয় .... আরও একটা অর্ধবৃত্তে র মৃত্যু হবে , অজ্ঞাত , অতএব , সুতারাং বলে কিছুদিন ... অতঃপর এই জীবনের ব্যাসার্ধ ব্যাসের অর্ধেক হবে ।

শুভ ভট্টাচার্য্য ©






-


25 SEP 2023 AT 0:41

কথা হয়েছিল , অযথা ভনিতা না করেই জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছে করল - " আমায় চিনতে পারছেন , দুঃখিত পারছিস ? " , নিয়ম অনুসারে সে বলতে পারতো - " হ্যাঁ, চিনেছি তোকে , কেমন আছিস , সৌজন্যবোধ । তবে .... এমনটা হয়নি , সংলাপের শুরুতে ... " ইভালি ( কোম্পানির নাম ) তে কল করার জন্য ধন্যবাদ , আপনার কথা সন্ময় এর সাথে হচ্ছে , আমি কি আপনার নামটা জানতে পারি ? উত্তর এল , শুভ সন্ধ্যা , আমি পৌশালি বলছি ...... গলাটা শোনার সাথে সাথে এক সময়ে সমস্ত পৃথিবী নিস্তব্দ , তখন সমস্ত পৃথিবী বধির , অতএব .. নিশ্চিত হওয়ার জন্য ইচ্ছেকৃত বলে বসলাম , " প্রযুক্তিগত ত্রুটির জন্য এই মুহূর্তে আপনার অনুরোধ করা পরিষেবা আমরা দিতে পারছি না , ক্ষমাপ্রার্থী , আমি কি আপনার কলটি ৪০ সেকেন্ডের জন্য বিরত রাখতে পারি ? , যথারীতি উত্তর এল , " তারপর আপনি তো কলটা কেটে দেবেন , এইভাবেই বসে বসে টাকা নিচ্ছেন " , ইত্যাদি ইত্যাদি । প্রত্যুত্তরে শান্ত করিয়ে , অবশেষে বিরতি । এরপর সমস্তটা খুঁজলাম , আমার কম্পিউটার স্ক্রিনে তার নাম , বাড়ির ঠিকানা সবটাই তখন বর্তমান , অতএব অসুবিধে হয়নি তাকে চিনতে , আসলে মায়ায় যাকে বাঁধতে পারিনি এ সেই মায়া । এরপর কত কি মনে আসে , এই শহর , আমি , সে , ঝগড়া , অভিমান , এবং সবশেষে না শেষ হওয়া বিস্তর অভিযোগ । না আজ আর তার কাছে হিসেব চাইব না এইসব ভাবতে ভাবতেই , এমন সময় আমার দল পরিচালক অনিমেষ দা আমাকে বলে উঠলো ..



-


2 JUL 2023 AT 13:14

জনশূন্য অরণ্য ,
নিস্তব্দ বলে , " শব্দ আমার কানে লাগে "
শব্দ বলে , " নিস্তব্দতায় নিজেকে মৃত মনে হয় "
এইভাবে ফিরে আসতে আসতে আসার সময় শেষ ,
আর ফিরে আসা হয়না ওই আদিমদের ,
এরপর , কত কত বছর দেখা হয়না ..
সমস্তটা পাল্টে পাল্টে ওরা ইতিহাস বানিয়ে দিয়েছে ,
ওরা জানায় ওদের সময়ের কথা ,
ওদের সময়ত ছিলই , নতুবা আমি অবশেষ থাকলাম কি করে ?
অবশেষের কথা বলতেই , হঠাৎ ঝাপসা হয়ে আসা স্মৃতি ,
আচ্ছা , শ্বেতকণিকায় গতকে কি ফিরিয়ে আনা যায় ?
তোমরা কি আনতে পারবে , সংখ্যাতত্ত্বের রাজ্যে সংজ্ঞাহীন সন্ধ্যেতে ,
এই হাত দুটিতেই যাকে পুড়িয়েছিলাম, তার দেহাবশেষ ?
যদি না আনতে পারো , তবে ঠিক কতবার আমরা জন্মেছি বলতে পারো ?
আমাদের ঠিক কি কি নাম ছিল ?
আমরা ঠিক কি কি দেহে ছিলাম ? ...
না... এও ঠিক তোমরা জানবে কি করে ?
শোনো না , শুনতে পারছ কি তুমি -
কখনো না কখনো তুমিও হয়তো এই লেখা পড়বে ,
যদি পড়ে থাকো , তবে তোমায় বলি -
এই জনমে আমি মানুষ হয়ে এসেছি ,কখনো বোধহয় -
হয়তো বা তোমাকে বহুকোষী হিসেবে দেখেছি অথবা -
তোমাকে এককোষী ভেবে ,
এই চটিজুতো দিয়ে সহস্রবার হত্যা করেছি ,
কিন্তু আমি যে কিছুই মনে করতে পারছি না -
ওই শব্দ আর নিস্তব্দের মাঝে
কেন আমি যে তোমায় চিনতে পারিনি ?
তুমিও কি আমায় একবারও খোঁজবার চেষ্টা করোনি ?
নাকি তুমি .. সেই তুমি নও -
যে তুমি একবারও আমায় চিনতে পারোনি ?

-


11 JUN 2023 AT 12:33




What next ? Home , family , friends ... Sometimes I want to go back to those days when I was a long-haired college boy or school boy . Now that I come from work on the same road where I can see those empty seats, time goes by. I love to be imaginative. Just try to figure out, "What would happen if the lady came one day just in front of me?" "What shall I do?" When you think about your existence, surely you will get another morning, but that particular one was already missing from your side. People just like me who like separation, loneliness, and being less talkative want to try to keep memorising those things that hurt the most, but the saddest part is that we don't have enough good memory to carry on. When I am trying to fetch out my sorrow memory from my shelf and I try to find out one of my favourite memories, I find that one Sunday, Keep calling my name and telling me, "Why don't you try to think about this one?I smiled and tried to think, but I couldn't remember what the name of that particular ghat was.
















-


16 APR 2023 AT 22:54

মেয়েটাকে তেমন একটা চিনতাম না , যখন চিনেছি তখন সে আমার অসময়ের গায়িকা , যদিও সে বহু আগের কথা । গান আমি শুনি তবে খুবই সীমিত । আমার আবার সদ্য বের হওয়া গান অনেক বাদে গিয়ে মনে ধরে । না , এখনকার কোনো গায়কের প্রতি অশ্রদ্ধা নেই , তবে প্রতিটা মানুষের কলেজ সময়ের গানগুলো চিরকাল সাথে থেকে যায় । এও একরকমের মানুষের স্বভাব অথবা করোটির বিশেষত্ব বলা চলে । যাই হোক , সেদিন বাড়ি ফেরতের পথে একটা ছেলে আর মেয়েকে দেখলাম , মেয়েটার পড়নে শাড়ি আর ছেলেটার পড়নে ঘরোয়া পোশাক । কিছু একটা কথা চলছে তাদের মধ্যে , সম্ভবত এই আলোচনা সম্ভাব্য কোনো নবাগত বা নবাগত কে নিয়ে । আমার মোবাইলে তখন চলছে -
" লাল মাটির সরানে মন আমার রইল পড়ে জাম বনে আর নদীর পাশে নীল আকাশে ...

আমি ঐদিকে ওদের দিকে তাকিয়ে , ট্রেন টা বিধাননগর এসে থামলো , তারা আমার কামরায় উঠলো । অযাচিত ভাবে আমি তাদের দিকে তাকিয়ে । তবে তখন আমার মন কেন জানি না বলে চলেছে , এই যুগ্মদ্বয় আর যাই হোক , প্রেমিক প্রেমিকা বোধহয় নয় , কেন ? বোধহয় অন্তরের ফারাক । খানিকক্ষণ বাদে আমার মন অন্যমনস্ক হল , মনে করতে পারছি না গানটা কেন এতটা অস্বস্তি দিচ্ছে , অথচ গানটা পাল্টাতে পারছি না । বেজে চলেছে , -
" কিশোরীর গেঁয়ো দুচোখ হিংসে মাখা
তার সাথে খেলতে হবে খেলনা বাড়ি
আম আঁটির ভেঁপু বাজায়
এখনও কোন দস্যি ছেলে "

-


16 OCT 2022 AT 18:52

সংলাপে মনে পড়েছে , আমার বাক্য -
" সংলাপ ভুলে গেছি "
অনেকক্ষণ যাবৎ দর্শক শূন্য আসনের দিকে চেয়ে ,
কণ্ঠ ছেড়ে দাবিহীন শ্রেষ্ঠত্বের অনুশীলনে ,
একটা রাজ্য বানিয়েছি ।।
না , না , হাতি ঘোড়া লোক লস্কর পালঙ্ক দারোয়ান -
এসব যদিও নেই ।
তবে শুয়োপ্রজা দুয়োপ্রজা আছে ।
ওই , ওই যে বাপটাকে দেখছ , হন্যে হয়ে মাটি কাটছে -
ওই যে ছেলেটাকে দেখছ , তার বাপের দিকে অসার হয়ে চেয়ে আছে ।
না , তারা অসুস্থ নয় -
তারা তোমার প্রেক্ষাগৃহের বিপুল জনসমর্থনে
নিহতহীন আহত -
তারা কর গুনে হিসেব চেয়ে কারাগারে আছে ,অন্তের স্বত্ত্বায় -
অতএব , দুঃখ দেখে লাভ নেই ,
দুঃখ পেয়ে লাভ নেই ।

মিথ্যে , মিথ্যে
ভং ধরে করা কারসাজি,
কাহারো এমন প্রতিবেদনে , কাহারো উত্তর -
অন্ধকারে তলিয়ে আছে অসার বৃদ্ধতা ...

-


7 MAY 2022 AT 21:58

ভোর চারটে পঞ্চাশ , অভিনন্দন ... একটা নতুন কবিতার জন্ম হয়েছে .. ইতিমধ্যে খবর ছড়িয়েছে , কবিতার প্রথম শব্দের বানান ভুল আর গড়নে যতিচিহ্নের ত্রুটি রয়েছে । সাহিত্যিকদের ভিড় জমেছে প্রচুর .. নতুন কবিতার জন্মে প্রথমে যে উত্তেজনা দেখা গেল , এখন তাই ক্রমে সমালোচনার অলিন্দনে হ্রাসমান । এর মধ্যে কিছু নাবালকের প্রবেশ - জানা গেল , " ও কবিতার ব্যাকরণগত দোষ আছে , শীগ্রই কাটাতে হবে .. নতুবা লেখকের বিপদ আসন্ন " লেখক যখন তার লেখা পড়া সবে শুরু করেছে .. ভিড়ে তখন আস্তে আস্তে শোনা গেল , " ওহে কি ভাষায় কবিতা শোনাও , আমরা এই ভাষা যে বুঝিনে " ক্রমে ক্রমে হিন্দী , তামিল , সংস্কৃত বিদ্বানরা নবজাতক কবিতা বয়কটের ডাক দেয় .. অতএব গত কয়েকরাতের পৃষ্টা নষ্টে যে কয়েক শব্দের কবিতা জন্মাল .. তা কেউ শুনলো না .. এরকমই আরও একটা কবিতা শুধুই অক্ষরসমস্টি হয়ে থাকল .. তার আর কবিতা হওয়া হল না ..

-


22 MAR 2022 AT 21:33

যুদ্ধ - বিরতি । যুদ্ধ - চুক্তি । এইসব কথার মাঝেও কেউ খোঁজ করে বিনোদনের রসদকে আবার কেউ মাঝে মাঝে " যুদ্ধ নয় শান্তি চাই " এর প্রতিবাদ মিছিলে হাঁটে । সৈনিকের ছেড়ে যাওয়া ঘর , বান্ধবী , ছেলে মেয়ের মধ্যেও কিছু একা থাকা সমাজশ্রেণী প্রেম খোঁজে । আচ্ছা , যুদ্ধ কি শুধুই সামরিক ? রোজ যুদ্ধই তো হচ্ছে । মানুষের সাথে মানুষের মনের , তাদের স্মৃতিচারণায় , কেউ বা ক্ষিধের অসুখে কেউ বা মনের সুখে .. মৃত্যু এখানেও আছে কেউ স্বেচ্ছামৃত্যু করে আবার কেউ জীবনযুদ্ধে অনতি নেয় অকাল সময়ে । তবে এই মৃত্যুর জন্য কেন জীবনকে যুদ্ধ অপরাধী ঘোষণা করা হয় না ? কেন যুদ্ধে শরীরগুলোই প্রতিরোধী আর জীবন উদ্দ্যত সেনানী হয় ? কেন এই যুদ্ধ থামানোর জন্য কেউ মধ্যস্থতা করে না ? কেন সই হয় না শান্তি চুক্তির .. ওদিকে যুদ্ধে শিশুরা কান্না করছে , এই যেন অসম প্রতিযোগিতা চলছে প্রতিনিয়ত নিক্ষেপ হওয়া আঘাতের শব্দের সাথে তাদের চিৎকারের । বার্ধক্যভাতা পাওয়া বৃদ্ধ অস্ত্র তুলে নিয়েছে অস্তিত্ত্বের লড়াইয়ে ... কিন্তু যে চিৎকার রোজ রাতে শারীরিক নির্যাতনের হয় , যে বৃদ্ধ বিচারের আশায় ঘুরে ঘুরে চিতার দিকে এগিয়ে যায় .. তার খবর কে রাখে ? .. অস্তিত্ব , যুদ্ধ , জীবন জানিনা এরা সমোচ্চারিত কিনা .. জানিনা এই যুদ্ধের যতিচিহ্নে বিরাম আছে কিনা ..

-


30 DEC 2021 AT 11:38

দেওঘরের ওই সোঁদা মাটির পাড়ায় -
কোনো এক একচালা ঘরে আজ অনেক সুখ । ঘরের গায়ে গায়ে বেলুন দিয়ে সাজানো , পাড়ার কচিকাঁচাদের ভিড় , সবার মুখে মুখে একটাই কথা বাঙ্কু কোথায় ? আসলে আজ বাঙ্কুর জন্মদিন । কেক , উপহারের আর লোকের ভিড়ে ঘরের দেওয়াল তখন এদের অভ্যর্থনায় ব্যাস্ত । ঐ কোনায় একটা বুড়িকে দেখা যায় এক পা তুলে আর এক পা নামিয়ে এই সব কিছু দেখছে । তার মনে কি চলছে তা বোধহয় তিনিই জানতেন । এমতাবস্থায় লক্ষ্য করলাম ঘরে আগত অতিথিদের সবার সাথে কি যেন কথা বলছেন .. আমিও গেলাম .. বুড়ি চিনতে পারল , আমার মাথায় হাত বুলিয়ে তার পাশে বসালো । বলতে শুরু করল - " তোর দাদু যেদিন মারা গেছিল বলেছিল কেক খাবে , আমি কি আর জানতাম রে আমাকে ছেড়ে চলে যাবে । কিন্তু চলে গেল । বলেছিল আমায় না কাঁদতে । আমি কাঁদিনি । আমি চলে গেলে তোরা কি কাঁদবি ? " উত্তরে কি বলব বা বলা উচিত বুঝিনি । এমন সময় আশপাশের পাড়া পড়শীর কাকু কাকিমা আসতে শুরু করল । তাদের দেখেই বুড়ি বলতে শুরু করল - " আয় তোদের ভালো করে দেখি , আর কি দেখতে পারবো তোদের , ইত্যাদি ইত্যাদি । পাড়া পড়শীর অনেকে বলল প্রলাপ বকছেন কেউ বলছে মাথার সমস্যা দেখা দিয়েছে । সময় হল কেকও কাটা হল । সবাই যখন কেক পায়েস খেতে ব্যাস্ত তখনই বৌমা বলল - " মা তোমায় দুধ রুটি খেতে দি " , বুড়ি উত্তর দিল -



-


Fetching SHUVA BHATTACHARJEE Quotes